শিরোনাম
আগে চারজন দাঁড়াত, এখন একটা মারলে ৪০ জন দাঁড়াবে: ড. ইউনূস যুক্তরাষ্ট্রে স্কুলে বন্দুক হামলায় নিহত ৩ গিনিতে ফুটবল ম্যাচে সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে প্রায় ১০০ নিহত রাশিয়ার ‘হাইব্রিড আক্রমণ’ নিয়ে সতর্কতা জার্মানির ভারতে মসজিদে ‘সমীক্ষা’ চালানো ঘিরে সংঘর্ষ, নিহত ৩ সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর ব্রাজিলে বাস দুর্ঘটনায় ৩৮ জনের মৃত্যু নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 16 April, 2018 19:24

রোহিঙ্গা শিবির পরিদর্শনে যাচ্ছেন ট্রাম্পের বিশেষ দূত

রোহিঙ্গা শিবির পরিদর্শনে যাচ্ছেন ট্রাম্পের বিশেষ দূত
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আন্তর্জাতিক ধর্মীয় স্বাধীনতা বিষয়ক বিশেষ দূত স্যাম ব্রাউনব্যাক
মেইল রিপোর্ট :

বাংলাদেশ সফরে আসছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আন্তর্জাতিক ধর্মীয় স্বাধীনতা বিষয়ক বিশেষ দূত স্যাম ব্রাউনব্যাক। এ সপ্তাহেই তিনি ঢাকায় আসবেন। এসময় তিনি কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবির পরিদর্শন করবেন।

মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে এ সংক্রান্ত সংবাদ প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্রের ঢাকা দূতাবাস। এতে বলা হয়, ১৩ এপ্রিল থেকে ২০ এপ্রিল পর্যন্ত সময়ের মধ্যে তিনি বাংলাদেশ ও তুরস্ক সফর করছেন।  

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এসময় দেশ দুটির সরকারি কর্মকর্তা, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি, সংখ্যাগরিষ্ঠ এবং সংখ্যালঘু ধর্মীয় সম্প্রদায়ের নেতৃবৃন্দদের সঙ্গে ধর্মীয় বিষয় নিয়ে আলোচনা করবেন। এছাড়া কক্সবাজারে রোহিঙ্গা আশ্রয় শিবির ঘুরে দেখবেন ট্রাম্প প্রশাসনের বিশেষ দূত স্যাম ব্রাউনব্যাক। 
 
উল্লেখ্য, গত বছরের ২৫ আগস্ট থেকে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর নির্যাতনে বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছে সাড়ে ছয় লাখের বেশি রোহিঙ্গা। তারা কক্সবাজারের কয়েকটি ক্যাম্পে আশ্রয় নিয়েছেন।
এজন্য মিয়ানমার সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে গণহত্যার অভিযোগ করেছে যুক্তরাষ্ট্রসহ কয়েকটি দেশ। তবে তা বরাবরই অস্বীকার করে আসছে তারা।

জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক এই সংস্থাটি মনে করে, মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের ফিরে যাবার জন্য এখনও নিরাপদ, সম্মানজনক ও বাসযোগ্য পরিবেশ তৈরি হয়নি। এ ধরনের নিরাপদ পরিবেশ তৈরির দায়িত্ব মিয়ানমার কর্তৃপক্ষের। আর সেগুলো কেবল অবকাঠামোগত প্রস্তুতির মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়।

এদিকে মিয়ানমারের পরিস্থিতি উন্নত হয়েছে এমনটা নিশ্চিত হওয়ার পরই রোহিঙ্গারা সেখানে ফিরবে বলে জানিয়েছে। আর এগুলোর অংশ হচ্ছে রাখাইনে তাদের নাগরিকত্ব, নিরাপত্তা ও মৌলিক মানবাধিকারের বিষয়ে দৃশ্যমান উন্নতি। রাখাইন প্রদেশ নিয়ে উপদেষ্টা কমিশনের সুপারিশের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে রোহিঙ্গাদের বাস্তুচ্যুত হওয়ার আসল কারণ খুঁজে বের করার আহ্বান জানিয়েছে ইউএনএইচসিআর।

উপরে