শিরোনাম
আগে চারজন দাঁড়াত, এখন একটা মারলে ৪০ জন দাঁড়াবে: ড. ইউনূস যুক্তরাষ্ট্রে স্কুলে বন্দুক হামলায় নিহত ৩ গিনিতে ফুটবল ম্যাচে সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে প্রায় ১০০ নিহত রাশিয়ার ‘হাইব্রিড আক্রমণ’ নিয়ে সতর্কতা জার্মানির ভারতে মসজিদে ‘সমীক্ষা’ চালানো ঘিরে সংঘর্ষ, নিহত ৩ সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর ব্রাজিলে বাস দুর্ঘটনায় ৩৮ জনের মৃত্যু নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 21 September, 2018 02:34

উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে ফের আলোচনায় বসতে রাজি যুক্তরাষ্ট্র

উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে ফের আলোচনায় বসতে রাজি যুক্তরাষ্ট্র
মেইল রিপোর্ট :

পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণের লক্ষ্যে পিয়ংইয়ংয়ের সঙ্গে ওয়াশিংটন ফের আলোচনায় প্রস্তুত আছে বলে জানিয়েছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও। বুধবার এক লিখিত বিবৃতিতে তিনি এ কথা বলেছেন।

মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানিয়েছেন, আগামী সপ্তাহে উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী রি ইয়ং হোকে নিউ ইয়র্কে বৈঠকের জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছেন তিনি। এছাড়া উত্তর কোরিয়ার অন্যান্য কর্মকর্তাদের ভিয়েনায় মার্কিন বিশেষ দূত স্টিভেন বিগানের সঙ্গে বৈঠকের জন্য বলা হয়েছে। তবে এবার প্রথমবারের মতো উত্তর কোরিয়ার পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণের জন্য ২০২১ সালের সময়সীমা উল্লেখ করেছেন পম্পেও।

বুধবার উত্তর কোরিয়ার শীর্ষ নেতা কিম জং উনের সঙ্গে পিয়ংইয়ংয়ে বৈঠক করেছেন দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন জায়ে ইন। এতে উন জানিয়েছেন তার দেশের অন্যতম বড় ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপন কেন্দ্র বন্ধে তিনি রাজি আছেন। এছাড়া কোরীয় উপদ্বীপকে ‘পারমাণবিক অস্ত্রমুক্ত’ করতেও তিনি প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। উত্তর কোরিয়া অবশ্য এর জন্য যুক্তরাষ্ট্রকে প্রথমে পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে।

উত্তর কোরিয়ার ওই আহ্বানের পরিপ্রেক্ষিতে পম্পেও বলেছেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র-ডিপিআরকের (উত্তর কোরিয়ার আনুষ্ঠানিক নাম) সম্পর্ক পরিবর্তনের আলোচনা শুরুর বিষয়টি চিহ্নিত হবে উত্তর কোরিয়ার দ্রুত নিরস্ত্রীকরণ প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে, চেয়ারম্যান কিমের প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী যা ২০২১ সালের জানুয়ারির মধ্যে শেষ হবে এবং যার মাধ্যমে কোরীয় উপদ্বীপে একটি স্থায়ী ও স্থিতিশীল শান্তিপূর্ণ শাসনব্যবস্থা কায়েম হবে।’

উপরে