শিরোনাম
আগে চারজন দাঁড়াত, এখন একটা মারলে ৪০ জন দাঁড়াবে: ড. ইউনূস প্রযুক্তিগত ত্রুটি, যুক্তরাষ্ট্রে বিমান চলাচল বন্ধ গিনিতে ফুটবল ম্যাচে সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে প্রায় ১০০ নিহত রাশিয়ার ‘হাইব্রিড আক্রমণ’ নিয়ে সতর্কতা জার্মানির ভারতে মসজিদে ‘সমীক্ষা’ চালানো ঘিরে সংঘর্ষ, নিহত ৩ সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর সাগরে ডুবে গেল বাংলাদেশ থেকে ফেরা সেই রুশ জাহাজ নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 27 September, 2018 02:28

‘রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমারের ভূমিকায় ধৈর্য্য হারাচ্ছে বাংলাদেশ’

‘রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমারের ভূমিকায় ধৈর্য্য হারাচ্ছে বাংলাদেশ’
মেইল ডেস্ক :

রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমারের সঙ্গে কোনও যুদ্ধ না চাইলেও, দেশটির ভূমিকায় বাংলাদেশের ধৈর্য্য কমে আসছে বলে রয়টার্সকে দেয়া একান্ত সাক্ষাতকারে বললেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বুধবার দুপুরে অনলাইনে প্রকাশিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এক্সক্লুসিভ সাক্ষাতকারে রোহিঙ্গা সংকট মোকাবেলায় বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের ভূমিকা পর্যালোচনা করে আন্তর্জাতিক প্রভাবশালী এ গণমাধ্যম।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, মিয়ানমার সবকিছুতে একমত হয়েও নিত্যনতুন অজুহাতে রোহিঙ্গা সংকট মোকাবেলায় কোনও পদক্ষেপ নিচ্ছে না।

বাংলাদেশে আশ্রিত মিয়ানমারের নাগরিকদের জন্য কোনও ধরণের স্থায়ী স্থাপনা নির্মাণ সম্ভব নয় জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রয়টার্সকে বলেন, মিয়ানমারের নাগরিকদের অবশ্যই তাদের দেশে ফিরতে হবে।

তিনি বলেন, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন দীর্ঘায়িত হওয়ায়, মানবিক বিপর্যয় ঠেকাতে ভাসানচরে অস্থায়ী আবাসনের ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, রোহিঙ্গা ইস্যুতে সীমান্তে কোনও যুদ্ধ চাননি তিনি। তবে মিয়ানমারের নোবেলজয়ী অংসান সু চি এবং ক্ষমতাসীন সামরিক বাহিনীর তৎপরতায় বাংলাদেশের ধৈর্য্য ফিঁকে হয়ে আসছে।

শেখ হাসিনা বলেন, আমার দেশে এখন ১৬ কোটি মানুষ রয়েছে। আমি রোহিঙ্গাদের কোনও বোঝা নিতে পারব না। কেননা আমার দেশ এটা সহ্য করতে পারবে না।

উপরে