শিরোনাম
সব প্রতিবেশীর সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক চায় বাংলাদেশ: প্রধান উপদেষ্টা বাংলাদেশে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা আরোপে তৎপর ভারতীয় আমেরিকানরা টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরের ঘোষণা সাকিবের প্রথমবারের মতো ইউক্রেনে রাশিয়ার আন্তমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র হামলা কাশ্মীরে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের হামলায় ভারতীয় সেনা নিহত সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর গাজায় ১০০ ট্রাক ত্রাণ লুট করে নিল মুখোশ পরিহিতরা নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 15 October, 2018 16:22

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় পেলেন এসকে সিনহা

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় পেলেন এসকে সিনহা
এসকে সিনহা (ফাইল ছবি)
মেইল রিপোর্ট :

সাবেক প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহাকে (এসকে সিনহা) রাজনৈতিক আশ্রয় দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। তাকে ইচ্ছামতো যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস এবং কাজের অনুমতিও দিয়েছে সে দেশের সরকার।

রাজনৈতিক আশ্রয় চেয়ে সিনহার করা একটি আবেদন শুক্রবার মঞ্জুর করে দেশটির পররাষ্ট্র দফতর। একাধিক দায়িত্বশীল কূটনৈতিক সূত্রের বরাত দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের একটি সংবাদমাধ্যম বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।

সংবাদমাধ্যমটি বলছে, সম্প্রতি সিনহার আবেদনের ওপর একটি শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। শুনানিতে মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের প্রতিনিধি, কংগ্রেস প্রতিনিধি এবং যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তায় কাজ করা সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা অংশ নেন। দীর্ঘ শুনানি শেষে এসকে সিনহার রাজনৈতিক আশ্রয়ের আবেদনটি গৃহীত হয়।

এর আগে ওয়াশিংটন প্রেস ক্লাবে বহুল আলোচিত ‘এ ব্রোকেন ড্রিম’ বইয়ের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সিনহা জানান, তিনি যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয়ের জন্য পররাষ্ট্র দফতরে আবেদন করেছেন।

এ সময় তিনি বলেন, এই দেশে (যুক্তরাষ্ট্র) আমার কোনো পরিচয় (স্ট্যাটাস) নেই। আমি শুধু একজন আশ্রয় প্রার্থী। তাই আমি এখানে রাজনৈতিক আশ্রয় পাওয়ার জন্য আবেদন করেছি।

তবে এ বিষয়ে এখনও কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। ওই অনুষ্ঠানে সিনহা দাবি করেন, তাকে হাউস অব কমন্স ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন আমন্ত্রণ জানিয়েছে। তবে সিদ্ধান্ত নিতে না পারার কারণে তিনি যাননি।

তিনি বলেন, আমি নিরাপদবোধ করছি না। আমি ভীত থাকি, ২৪ ঘণ্টা বাসাতেই থাকি। গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তারা আমার বাসা সব সময় মনিটরিং করে এবং যারা আমার বাসায় যায় তাদের ছবি তোলা হয়।

উপরে