শিরোনাম
ঋণের তৃতীয় কিস্তি ১.১১ বিলিয়ন ডলার অনুমোদন আইএমএফের ইসরায়েলে অস্ত্রের চালান স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্র টি২০ বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন ভারত ফ্রান্সে পার্লামেন্টারি নির্বাচনের প্রথম ধাপে কট্টর ডানপন্থীদের জয় যেকোনো স্থান থেকে মামলা করা যাবে ভারতে সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড যে গ্রামের বাসিন্দারা প্লেনে চড়েই অফিস-বাজারে যান! টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে হুমায়ূন আহমেদ সাহিত্য পুরস্কার পেলেন ইমদাদুল হক মিলন ও মাহবুব ময়ূখ রিশাদ বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর নাগরিকদের লেবানন ছাড়ার নির্দেশ ৭ দেশের নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 22 January, 2019 11:52

বিশ্বের অর্ধেক গরিবের সমান সম্পদ ২৬ ধনীর হাতে

বিশ্বের অর্ধেক গরিবের সমান সম্পদ ২৬ ধনীর হাতে
মেইল রিপোর্ট :

বিশ্বের অর্ধেক গরিবের সম্পদের সমান সম্পদ আছে মাত্র ২৬ ধনীর হাতে। এই ২৬ ধনীর হাতে আছে ১ লাখ ৪০ হাজার কোটি ডলারের সম্পদ, যা ৩৮০ কোটি গরিবের মোট সম্পদের সমান।

সোমবার সুইজারল্যান্ডের দাভোসে বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের সম্মেলন উপলক্ষে দাতব্য সংস্থা অক্সফামের প্রকাশ করা এক বার্ষিক সম্পদ বিবরণীতে এই তথ্য প্রকাশ করা হয়।

এতে বলা হয়, ২০১৮ সালে বিশ্বব্যাপী দুই হাজার দুই শতাধিক ধনকুবেরের সম্পদ প্রতিদিন ২৫০ কোটি ডলার করে বেড়েছে। তাদের সম্পদ ১২ শতাংশ বেড়েছে। এর বিপরীতে ৩৮০ কোটি গরিবের সম্পদ ১১ শতাংশ কমেছে।

ফোর্বসের শীর্ষ ধনীর তালিকা ব্যবহার করে অক্সফাম জানায়, এই ২৬ জনের বেশিরভাগই যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক। ফোর্বসের মতে, ই-কমার্স কোম্পানি অ্যামাজনের সিইও জেফ বেজোস, টেকনোলোজি কোম্পানি মাইক্রোসফট করপোরেশনের সহ-প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস, বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান বার্কশায়ার হ্যাথাওয়ের চেয়ারম্যান ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা(সিইও) ওয়ারেন বাফেট, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকের সহ-প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও মার্ক জাকারবার্গ ৩৫ হাজার ৭০০ কোটি ডলারের সম্পদের মালিক।

জেফ বেজোসের সম্পদ গত বছর বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১ হাজার ২০০ কোটি ডলারে, যা ১০ কোটি ৫০ লাখ জনসংখ্যার দেশ ইথিওপিয়ার স্বাস্থ্য বাজেটের সমান।

অক্সফামের মতে, ধনী ও দরিদ্রের মধ্যে সম্পদের এই ব্যাপক বৈষম্য দারিদ্র্য বিরোধী লড়াইকে গুরুত্বহীন করে তুলছে। এছাড়া অর্থনীতিকে করেছে ক্ষতিগ্রস্ত এবং গণঅসন্তোষকে তীব্র করছে। একই সময়ে দেশে দেশে সরকার শিক্ষা ও স্বাস্থ্যের মতো সেবা খাতগুলোতে অর্থায়ন কমিয়ে এই বৈষম্যের বিস্তার ঘটাচ্ছে।

ধনী ব্যক্তি ও করপোরেশনগুলো কয়েক দশকে তাদের কর দেয়ার পরিমাণ কমানোর ফলে বিশ্বব্যাপী শিক্ষকহীন শিক্ষার্থী, ওষুধবিহীন ক্লিনিকের এখন ছড়াছড়ি বলে মনে করছে সংস্থাটি।

উপরে