শিরোনাম
সব প্রতিবেশীর সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক চায় বাংলাদেশ: প্রধান উপদেষ্টা যুক্তরাষ্ট্রে প্রথমবারের মতো শিশুর শরীরে ‘বার্ড ফ্লু’ শনাক্ত টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরের ঘোষণা সাকিবের ‘তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে’— ইউক্রেনের সাবেক সেনাপ্রধান কাশ্মীরে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের হামলায় ভারতীয় সেনা নিহত সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর বাংলাদেশে যাওয়ার পরিকল্পনা করছেন ব্রিটেনের রাজা তৃতীয় চার্লস নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 11 February, 2019 18:25

আবারও অচলাবস্থার মুখে যুক্তরাষ্ট্র

আবারও অচলাবস্থার মুখে যুক্তরাষ্ট্র
মেইল রিপোর্ট :

যুক্তরাষ্ট্রে আরেক দফা অচলাবস্থা ঠেকাতে ডেমোক্রেট ও রিপাবলিকানদের একটি আলোচনা ব্যর্থ হয়েছে। তাই সম্ভাব্য অচলাবস্থা নিয়ে শঙ্কা তৈরি হয়েছে।

তবে আলোচকরা বলছেন, তারা আশা করছেন সোমবারের মধ্যে একটি সমঝোতায় পৌঁছানো সম্ভব হবে। এর ফলে শুক্রবারের মধ্যে ওই চুক্তি পাস করানো সম্ভব হবে।

গত মাসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সম্মতিতে কয়েক সপ্তাহ ধরে চলা অচলাবস্থা সাময়িকভাবে আটকানো সম্ভব হয়েছিল। কিন্তু উভয়পক্ষ একমত না হতে পারলে আবারও অচলাবস্থার মধ্যে পড়বে যুক্তরাষ্ট্র।

যুক্তরাষ্ট্র-মেক্সিকো সীমান্তে দেয়াল নির্মাণের অর্থায়ন নিয়ে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ডেমোক্রেটদের মধ্যে মতবিরোধ দেখা দেয়।

এর আগে সবশেষ অচলাবস্থা ছিল ৩৫ দিনের, যা যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে সবচেয়ে দীর্ঘস্থায়ী।

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প শুরু থেকেই যুক্তরাষ্ট্র-মেক্সিকো সীমান্তে দেয়াল নির্মাণের জন্য অর্থ বরাদ্দ দাবি করে আসছেন। কিন্তু মার্কিন কংগ্রেসের প্রতিনিধি পরিষদ নিয়ন্ত্রণকারী ডেমোক্রেট সদস্যরা ট্রাম্পের প্রস্তাবিত ৫৭০ কোটি ডলার অনুমোদন দেয়ার বিষয়টি প্রত্যাখ্যান করে আসছে। এখনও পর্যন্ত প্রাচীর নির্মাণকে কেন্দ্র করেই দুই পক্ষের মধ্যে মতভেদ রয়ে গেছে।

দুইপক্ষ নতুন করে কোনও সমঝোতায় না এলে মার্কিন হোমল্যান্ড সিকিউরিটি, পররাষ্ট্র, কৃষি ও বাণিজ্য বিভাগ চালানোর কোনও অর্থ থাকবে না। ফলে নতুন করে আবারও অচলাবস্থা শুরু হবে। এতে করে প্রায় ৮ লাখ ফেডারেল কর্মীকে বেতন দেয়া সম্ভব হবে না। গতবারের অচলাবস্থায় বহু কর্মীকে বেতন ছাড়াই কাজ করে যেতে হয়েছে।

উপরে