শিরোনাম
সব প্রতিবেশীর সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক চায় বাংলাদেশ: প্রধান উপদেষ্টা যুক্তরাষ্ট্রে প্রথমবারের মতো শিশুর শরীরে ‘বার্ড ফ্লু’ শনাক্ত টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরের ঘোষণা সাকিবের প্রথমবারের মতো ইউক্রেনে রাশিয়ার আন্তমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র হামলা কাশ্মীরে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের হামলায় ভারতীয় সেনা নিহত সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর গাজায় ১০০ ট্রাক ত্রাণ লুট করে নিল মুখোশ পরিহিতরা নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 11 February, 2019 18:44

যুক্তরাষ্ট্রের গ্রিন কার্ড পাওয়ার ক্ষেত্রে সীমাবদ্ধতা বাতিল হচ্ছে

যুক্তরাষ্ট্রের গ্রিন কার্ড পাওয়ার ক্ষেত্রে সীমাবদ্ধতা বাতিল হচ্ছে
মেইল রিপোর্ট :

যুক্তরাষ্ট্রে কর্মরত এইচ-1বি ভিসাধারীদের মধ্যে এক লাখ ৪০ জনকে প্রতি বছর গ্রিন কার্ড দেয়া হয়। কোনও দেশের সর্বোচ্চ নয় হাজার ৮০০ জনকে গ্রিন কার্ড দেয়া হয়। কিন্তু এই সীমাবদ্ধতা আর থাকবে না।

যুক্তরাষ্ট্রের সংসদ কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ হাউজ অব রেপ্রেজেন্টেটিভ এবং উচ্চকক্ষ সিনেটে এ সংক্রান্ত একটি বিল ইতোমধ্যে উত্থাপিত হয়েছে।
 
গত সপ্তাহে ‘ফেয়ারনেস ফর হাই স্কিলড ইমিগ্র্যান্টস অ্যাক্ট ২০১৯’ নামের বিলটি হাউজ অব রেপ্রেজেন্টেটিভে উত্থাপন করেন ক্যালিফোর্নিয়া থেকে নির্বাচিত ডেমোক্র্যাট রেপ্রেজেন্টেটিভ জো লফগ্রেন এবং আইওয়া থেকে নির্বাচিত রিপাবলিকান রেপ্রেজেন্টেটিভ কেন বাক।

বুধবার সিনেটে বিল উত্থাপন করেন ক্যালিফোর্নিয়া থেকে নির্বাচিত ডেমোক্র্যাট সিনেটর কমলা হ্যারিস এবং উটাহ থেকে নির্বাচিত রিপাবলিকান মাইক লি। ডেমোক্র্যাটিক পার্টি ও রিপাবলিকান পার্টির পাশাপাশি চেম্বার অব কমার্স, গুগল এবং সিলিকন ভ্যালির তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থাগুলোও বিলটিকে সমর্থন করছে।

এই বিল পাস হয়ে নতুন আইন হলে বিপুল জনসংখ্যার দেশ থেকে আবেদনকারীদের অল্প অপেক্ষায় গ্রিন কার্ড পাওয়ার সম্ভাবনা বাড়বে বলে মনে করছে সংশ্লিষ্টরা। যুক্তরাষ্ট্রে গ্রিন কার্ডকে বলা হয় ‘পার্মানেন্ট রেসিডেন্ট কার্ড’। কেউ একবার এই কার্ড পেলে সারাজীবন দেশটিতে বসবাস ও চাকরি করতে পারে।

ভারত ও চীনসহ বিভিন্ন দেশের নাগরিকরা এইচ-1বি ভিসায় সিলিকন ভ্যালির তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থাগুলোতে কাজ করতে যান। এই ভিসার একটি মেয়াদ থাকে, যা শেষ হলে নবায়ন করতে হয়। কিন্তু বর্তমান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শাসনামলে অনেক অসুবিধায় পড়তে হচ্ছে আবেদনকারীদের।

উপরে