শিরোনাম
আগে চারজন দাঁড়াত, এখন একটা মারলে ৪০ জন দাঁড়াবে: ড. ইউনূস প্রযুক্তিগত ত্রুটি, যুক্তরাষ্ট্রে বিমান চলাচল বন্ধ গিনিতে ফুটবল ম্যাচে সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে প্রায় ১০০ নিহত রাশিয়ার ‘হাইব্রিড আক্রমণ’ নিয়ে সতর্কতা জার্মানির ভারতে মসজিদে ‘সমীক্ষা’ চালানো ঘিরে সংঘর্ষ, নিহত ৩ সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর ২০২৪ সালে হতাহত ৪ লাখ ৩০ হাজার রুশ সেনা, দাবি ইউক্রেনের নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 8 October, 2019 18:59

যুক্তরাষ্ট্রের কালো তালিকায় চীনের ২৮ সংস্থা-প্রতিষ্ঠান

যুক্তরাষ্ট্রের কালো তালিকায় চীনের ২৮ সংস্থা-প্রতিষ্ঠান
উইঘুর নির্যাতনের প্রতিবাদে তুরস্কে বিক্ষোভ। ছবি: সংগৃহীত
মেইল রিপোর্ট :
চীনের জিনজিয়াং প্রদেশে সংখ্যালঘু মুসলিম সম্প্রদায় উইঘুরদের নিপীড়নে জড়িত থাকার অভিযোগে দেশটির ২৮টি সরকারি-বেসরকারি সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানকে কালো তালিকাভুক্ত করেছে যুক্তরাষ্ট্র।

এখন থেকে সংস্থাগুলো ওয়াশিংটনের অনুমতি ছাড়া কোনো ধরনের মার্কিন পণ্য কিনতে পারবে না।

চীনের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্যিক নিষেধাজ্ঞা আরোপের ঘটনা এটাই প্রথম নয়। গত মে মাসেই নিরাপত্তা ভঙ্গের অভিযোগ দেখিয়ে টেলিযোগাযোগ প্রতিষ্ঠান হুয়াওয়েকেও নিষিদ্ধ করে মার্কিন প্রশাসন।

যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য দফতর থেকে এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, চীনের ২৮টি সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানকে মানবাধিকার লঙ্ঘনের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে কালো তালিকাভুক্ত করা হচ্ছে। উইঘুর ও কাজাখসহ অন্য সংখ্যালঘু মুসলিম সম্প্রদায়ের ওপর নিপীড়ন, অবৈধ আটক ও নজরদারিতে উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহারে এসব সংস্থা ও প্রতিষ্ঠান জড়িত রয়েছে।

কালো তালিকায় রয়েছে জিনজিয়াং প্রদেশের জন নিরাপত্তা অধিদফতরসহ আরও ১৯টি সরকারি সংস্থা। আটটি বাণিজ্যিক প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানসহ ‘হিকভিশন’ নামের বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম নজরদারি সরঞ্জাম প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানটিও এই তালিকায় রয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের এই সিদ্ধান্তে কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তায় বিশেষজ্ঞ চীনের অন্যতম বড় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলো ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা। তবে, এ ব্যাপারে এখনো কোনো মন্তব্য করেনি চীন।

জাতিসংঘ ও মানবাধিকার সংগঠনগুলোর মতে, চীনের অধীনে থাকা স্বায়ত্তশাসিত জিনজিয়াং প্রদেশের জনসংখ্যার ৪৫ শতাংশই উইঘুর মুসলিম। তারাসহ অন্য এলাকার অন্তত ১০ লাখ মুসলমানকে বন্দিশিবিরে আটকে রেখে দীর্ঘদিন ধরে নির্যাতন চালাচ্ছে চীন।

তবে চীনের দাবি, তারা মানবাধিকার লঙ্ঘন করছে না। এগুলো উন্মুক্ত প্রশিক্ষণ কেন্দ্র। সহিংসতা মোকাবিলায় এসব কেন্দ্র পরিচালিত হচ্ছে।

উপরে