শিরোনাম
আগে চারজন দাঁড়াত, এখন একটা মারলে ৪০ জন দাঁড়াবে: ড. ইউনূস যুক্তরাষ্ট্রে স্কুলে বন্দুক হামলায় নিহত ৩ গিনিতে ফুটবল ম্যাচে সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে প্রায় ১০০ নিহত রাশিয়ার ‘হাইব্রিড আক্রমণ’ নিয়ে সতর্কতা জার্মানির ভারতে মসজিদে ‘সমীক্ষা’ চালানো ঘিরে সংঘর্ষ, নিহত ৩ সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর ব্রাজিলে বাস দুর্ঘটনায় ৩৮ জনের মৃত্যু নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 10 December, 2019 00:29

কাশ্মীরে নির্যাতন বন্ধ করতে ভারতকে মার্কিন কংগ্রেসের আহ্বাণ

কাশ্মীরে নির্যাতন বন্ধ করতে ভারতকে মার্কিন কংগ্রেসের আহ্বাণ
মেইল রিপোর্ট :

ভারতনিয়ন্ত্রিত জম্মু ও কাশ্মীরের যোগাযোগব্যবস্থার ওপর থেকে বিধিনিষেধ প্রত্যাহার এবং গণগ্রেপ্তার ও নির্যাতন বন্ধের জন্য নরেন্দ্র মোদি সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদ।

একই সঙ্গে দেশটিকে সব সম্প্রদায়ের ধর্মীয় স্বাধীনতা নিশ্চিত করারও আহ্বান জানানো হয়েছে। খবর ইন্ডিয়া টুডের।

ভারতীয় বংশোদ্ভূত মার্কিন ডেমোক্র্যাট দলের আইনপ্রণেতা প্রমিলা জয়পালের সঙ্গে শুক্রবার রিপাবলিকান দলের আইনপ্রণেতা স্টিভ ওয়াটকিনস প্রতিনিধি পরিষদে এ প্রস্তাব উত্থাপন করেন।

প্রস্তাবে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব জম্মু ও কাশ্মীরের যোগাযোগের ওপর থেকে সব বিধিনিষেধ প্রত্যাহার ও ইন্টারনেট সুবিধা চালু করার আহ্বান জানানো হয়।

এ ছাড়া বিনাকারণে আটক করা নির্দোষ ব্যক্তিদেরও দ্রুত মুক্তি দেয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে। আটক ব্যক্তিদের মুক্তির ক্ষেত্রে কোনো শর্ত না দিতেও বলা হয়েছে।

পাশাপাশি জম্মু-কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক মানবাধিকারবিষয়ক পর্যবেক্ষক ও সাংবাদিকদের প্রবেশাধিকার দেয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদের দ্বিদলীয় এ প্রস্তাবে।

ডেমোক্র্যাট দলের এমপি প্রমিলা জয়পাল আরও বলেছেন, কাশ্মীরে নির্যাতন বন্ধে মার্কিন পার্লামেন্ট থেকে চাপ প্রয়োগ করার অনুরোধ জানিয়ে ২৫ হাজার ইমেইল এসেছে আমার কাছে।

গত ৫ আগস্ট ভারতীয় সংবিধানের ৩৭০ নম্বর অনুচ্ছেদ বাতিল করে জম্মু ও কাশ্মীরের স্বায়ত্তশাসন প্রত্যাহার করে মোদি সরকার।

ওই সময় সাবেক তিন মুখ্যমন্ত্রীসহ কাশ্মীরের বহু রাজনৈতিক নেতাকে আটক করা হয়। এর পর থেকে এখন পর্যন্ত বেশিরভাগ এলাকায় ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে।

উপরে