শিরোনাম
আগে চারজন দাঁড়াত, এখন একটা মারলে ৪০ জন দাঁড়াবে: ড. ইউনূস যুক্তরাষ্ট্রে স্কুলে বন্দুক হামলায় নিহত ৩ গিনিতে ফুটবল ম্যাচে সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে প্রায় ১০০ নিহত রাশিয়ার রাসায়নিক প্রতিরক্ষা বাহিনীর প্রধান বোমা হামলায় নিহত ভারতে মসজিদে ‘সমীক্ষা’ চালানো ঘিরে সংঘর্ষ, নিহত ৩ সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর ভূমিকম্পে ভানুয়াতুতে নিহত বেড়ে ১৪ নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 13 February, 2019 01:10

১০০ বছরে প্রথম সংসদে নিয়ন্ত্রণ হারালো অস্ট্রেলিয়ার সরকার

১০০ বছরে প্রথম সংসদে নিয়ন্ত্রণ হারালো অস্ট্রেলিয়ার সরকার
মেইল রিপোর্ট :

গত প্রায় ১০০ বছরে প্রথমবারের মতো সংসদে নিয়ন্ত্রণ হারালো অস্ট্রেলিয়া সরকার। সংসদের নিম্নকক্ষে উত্থাপিত দেশটির সমুদ্রতীর থেকে দূরবর্তী বিতর্কিত আটক কেন্দ্রগুলোতে আটককৃতদেরকে চিকিৎসা সহায়তা প্রদান সংক্রান্ত একটি বিলের ওপর ভোটাভুটিতে শোচনীয়ভাবে পরাজিত হয়েছে ক্ষমতাসীন দল।

মঙ্গলবার প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ভিত্তিক গণমাধ্যম ‘সিএনএন’। এতে বলা হয়, ক্ষমতাসীন লিবারেল ন্যাশনাল জোট জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি বলে বিলটির তীব্র বিরোধিতা করলেও সংসদের নিম্নকক্ষ হাউজ অব রেপ্রেজেন্টেটিভসের ৭৫টি ভোটের ৭৪টিই পড়ে এর পক্ষে।

প্রতিবেদনটিতে বলা হয়, বিরোধী লেবার পার্টির সংসদ সদস্যরা এবং স্বতন্ত্র সংসদ সদস্যদের একটি দল এই বিলকে সমর্থন করে। অস্ট্রেলিয়ার সংসদের ওয়েবসাইটের বরাত দিয়ে প্রতিবেদনটিতে বলা হয়, ১৯২৯ সালের পর এই প্রথমবারের মতো দেশটির কোনও সরকার সংসদের নিম্নকক্ষে অনুষ্ঠিত ভোটাভুটিতে হারলো।

ওই সময় ক্ষমতাসীন অস্ট্রেলিয়ান নেতা নতুন করে নির্বাচন দেন। কিন্তু এই ঐতিহাসিক পরাজয়ের পরও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসন নতুন করে নির্বাচন দেয়ার বিষয়টি প্রত্যাখ্যান করেছেন। নতুন এই বিল আইনে পরিণত হলে গুরুতর অসুস্থ আটককৃতরা দেশটির মূলভূমিতে গিয়ে চিকিৎসা সহায়তা নিতে পারবে।

বিলটি হাউজ অব রেপ্রেজেন্টেটিভসে উত্থাপন করেন অস্ট্রেলিয়ান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক প্রধান এবং স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য কেরিন ফেলপস। সিনেটে পাস হওয়ার পর এটি আইন পরিণত হবে। ভোটাভুটির আগে মরিসন বলেন, এটি আইনে পরিণত হলে অস্ট্রেলিয়ার সীমান্ত প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা দুর্বল হয়ে পড়বে।

উপরে