শিরোনাম
আগে চারজন দাঁড়াত, এখন একটা মারলে ৪০ জন দাঁড়াবে: ড. ইউনূস যুক্তরাষ্ট্রে স্কুলে বন্দুক হামলায় নিহত ৩ গিনিতে ফুটবল ম্যাচে সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে প্রায় ১০০ নিহত রাশিয়ার রাসায়নিক প্রতিরক্ষা বাহিনীর প্রধান বোমা হামলায় নিহত ভারতে মসজিদে ‘সমীক্ষা’ চালানো ঘিরে সংঘর্ষ, নিহত ৩ সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর ভূমিকম্পে ভানুয়াতুতে নিহত বেড়ে ১৪ নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 14 March, 2018 00:21

রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনে বিকল্প খোঁজার আহ্বান জাতিসংঘের উপদেষ্টার

রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনে বিকল্প খোঁজার আহ্বান জাতিসংঘের উপদেষ্টার
ঢাকা অফিস :

রোহিঙ্গাদের নিরাপদ ও মর্যাদাপূর্ণ প্রত্যাবাসনে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদকে বিকল্প বিবেচনার আহ্বান জানালেন গণহত্যা প্রতিরোধ বিষয়ে সংস্থাটির বিশেষ উপদেষ্টা আদামা দিয়েং।

কক্সবাজারের বিভিন্ন রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন শেষে মঙ্গলবার এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এই আহ্বান জানান তিনি।

আদামা দিয়েং বলেন, সমস্যার মূল কারণ নিরসন করতে হবে। সংঘটিত অপরাধের জবাবদিহি করতে হবে, রোহিঙ্গাদের রাষ্ট্রহীন অবস্থার অবসান ঘটাতে হবে এবং তাদের নাগরিকত্বের বিষয়টি যথাযথভাবে ও সুনির্দিষ্টভাবে সমাধান করতে হবে।

রোহিঙ্গাদের তাদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে ফেরত পাঠানো উচিত হবে না উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমি যা শুনেছি ও দেখেছি তা থেকে স্পষ্ট যে অধিকাংশ রোহিঙ্গাই দেশে ফিরে যেতে চায়, তবে তা নিরাপদে, মর্যাদার সাথে এবং তাদের মৌলিক অধিকার নিয়ে। তাদেরকে আরও নৃশংসতার ঝুঁকি থেকে বাঁচাতে হবে।

জাতিসংঘের এই বিশেষ উপদেষ্টা বলেন, মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের ওপর আন্তর্জাতিক অপরাধ সংঘটিত হয়েছে। মিয়ানমার সরকারের উচিত রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনের পরিস্থিতি সৃষ্টি করা এবং অন্য নাগরিকদের মতো একই অধিকার দেয়া।

তিনি আরও বলেন, কক্সবাজারে আমি যা দেখলাম, তা এক মানবিক বিপর্যয়। আর এতে মিয়ানমারের দায় সুস্পষ্ট। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ও এর দায় এড়াতে পারে না। মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের হত্যা, নির্যাতন, ধর্ষণ, জীবিত দগ্ধ ও অপদস্থ করা হয়েছে।

এর আগে রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শনের সময় আশ্রিত রোহিঙ্গা শরণার্থীদের কাছ থেকে তাদের ওপর ঘটা লোমহর্ষক অত্যাচারের বিবরণ শোনেন আদামা দিয়েং।

উপরে