শিরোনাম
সব প্রতিবেশীর সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক চায় বাংলাদেশ: প্রধান উপদেষ্টা বাংলাদেশে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা আরোপে তৎপর ভারতীয় আমেরিকানরা টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরের ঘোষণা সাকিবের প্রথমবারের মতো ইউক্রেনে রাশিয়ার আন্তমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র হামলা কাশ্মীরে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের হামলায় ভারতীয় সেনা নিহত সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর গাজায় ১০০ ট্রাক ত্রাণ লুট করে নিল মুখোশ পরিহিতরা নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 23 March, 2018 23:45

বাংলাদেশের নির্বাচনে সহায়তা করতে চেয়েছিল ক্যামব্রিজ অ্যানালিটিকা

বাংলাদেশের নির্বাচনে সহায়তা করতে চেয়েছিল ক্যামব্রিজ অ্যানালিটিকা
ঢাকা অফিস :

পাঁচ কোটি ফেসবুকের গ্রাহকের তথ্য চুরি করে আলোচনার তুঙ্গে থাকা ক্যামব্রিজ অ্যানালিটিকার নাম বাংলাদেশের সঙ্গেও জড়িয়েছে।

আগামী বছর বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচনে পুনর্নির্বাচিত হতে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সঙ্গে কথা বলেছে। তারা এমনকি ২০২০ সালে শ্রীলঙ্কার নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী মাহিন্দা রাজাপাকসের সঙ্গেও কথা বলেছে। 

ব্রিটিশ ডাটা প্রতিষ্ঠান ক্যামব্রিজ অ্যানালিটিকার বিরুদ্ধে অভিযোগ ২০১৬ সালের মার্কিন নির্বাচনে গ্রাহকদের তথ্য হাতিয়ে নিয়ে তা ট্রাম্পের প্রচারণা টিমকে সরবরাহ করেছিল তারা। তবে ব্যাপার সেখানে থেমে থাকলেই হয়তো আলোচনা-সমালোচনার দরকার ছিল না। কিন্তু বাংলাদেশ, ভারত ও শ্রীলঙ্কার নির্বাচনে তাদের সহায়তা বিষয়টি সামনে উঠে এসেছে।

আর ক্যামব্রিজ অ্যানালিটিকা সম্ভবত এ কাজটি করতে তাদের ভারতীয় অংশীদার ওভেলেনো বিজনেস ইন্টেলিজেন্স প্রাইভেট লিমিটেডকে ব্যবহার করেছে। কেননা এর আগে ওই প্রতিষ্ঠানটি ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনী প্রচারণায় ব্যাপারে সম্ভাব্য সহায়তার ব্যাপারে বিজেপি ও কংগ্রেসের সঙ্গে আলোচনা করেছে।

ওই আলোচনার সঙ্গে জড়িত একটি সূত্র জানিয়েছে, কোনো কিছুই নিশ্চিত হয়নি। আলোচনা এখনও প্রাথমিক পর্যায়ে আছে।

ওই সূত্রটি জানাচ্ছে, বিতর্কের পর আমরা ক্যামব্রিজ অ্যানালিটিকার সঙ্গে যোগাযোগ রাখছি। তাদের কর্মকর্তারা এ ধরনের অভিযোগ অস্বীকার করেছে এবং আইনি বিষয় খতিয়ে দেখছে। কোনো কিছুই এখনও ঠিক হয়নি।

ফেসবুক গ্রাহকদের ব্যক্তিগত তথ্য বেহাত হয়ে যাওয়ায় সমালোচনা শুরু হওয়ার পর দীর্ঘ সময় পর মুখ খুলে ক্ষমা চান প্রতিষ্ঠানটির সিইও মার্ক জাকারবার্গ।


সূত্র: হিন্দুস্তান টাইমস

উপরে