শিরোনাম
আগে চারজন দাঁড়াত, এখন একটা মারলে ৪০ জন দাঁড়াবে: ড. ইউনূস যুক্তরাষ্ট্রে স্কুলে বন্দুক হামলায় নিহত ৩ গিনিতে ফুটবল ম্যাচে সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে প্রায় ১০০ নিহত রাশিয়ার রাসায়নিক প্রতিরক্ষা বাহিনীর প্রধান বোমা হামলায় নিহত ভারতে মসজিদে ‘সমীক্ষা’ চালানো ঘিরে সংঘর্ষ, নিহত ৩ সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর ভূমিকম্পে ভানুয়াতুতে নিহত বেড়ে ১৪ নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 18 April, 2018 13:30

ঢাবির সব ভাস্কর্যের চোখে কালো কাপড়

ঢাবির সব ভাস্কর্যের চোখে কালো কাপড়
ঢাকা অফিস :

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের ভাস্কর্যগুলোর চোখে কালো কাপড় বেঁধে দেয়া হয়েছে। কোটা সংস্কার আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশি হামলা এবং প্রশাসনের নীরব ভূমিকার প্রতিবাদ জানাতে এই অভিনব পদ্ধতি বেছে নেয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।

তবে কে বা কারা ভাস্কর্যগুলোর চোখে কালো কাপড় বেঁধে দিয়েছে তা জানা যায়নি।

মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলাভবনের সামনের অপরাজেয় বাংলা, টিএসসির রাজু ভাস্কর্য এবং মধুর ক্যান্টিনের সামনে ভাস্কর্যগুলোর চোখে কালো কাপড় দিয়ে বাঁধা অবস্থায় দেখতে পাওয়া গেছে।

এ সময় কয়েকজন শিক্ষার্থীর কাছে জানতে চাইলে তারা জানান, ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশি হামলা এবং প্রশাসনের নীরব ভূমিকার প্রতিবাদ জানাতে হয় তো এই অভিনব পদ্ধতি বেছে নেয়া হয়েছে। তবে সুনির্দিষ্টভাবে কোনো সংগঠন বা ব্যক্তির নাম উল্লেখ করতে পারেননি তারা।

বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি তুহিন কান্তি দাস বলেন, এ ধরনের কাজগুলো কর হয় মূলত কোনো কিছুর প্রতিবাদে৷ হয়তো বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে শিক্ষার্থীরা সন্তুষ্ট নয়, সে কারণেও হতে পারে৷

ছাত্রলীগের বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি আবিদ আল হাসান বলেন, এ কর্মকাণ্ডের প্রতীকী অর্থ থাকতে পারে। কেউ হয় তো কোনো কিছুর জন্য প্রতিবাদ জানিয়েছে। তবে ক্যাম্পাসের সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় এমন কর্মকাণ্ড অযৌক্তিক বলেই মনে হয়।

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টর অধ্যাপক ড. একেএম গোলাম রব্বানী বলেন, বিষয়টি আমি এখনও জানি না। খোঁজ নিয়ে দেখছি।

উপরে