শিরোনাম
আগে চারজন দাঁড়াত, এখন একটা মারলে ৪০ জন দাঁড়াবে: ড. ইউনূস যুক্তরাষ্ট্রে স্কুলে বন্দুক হামলায় নিহত ৩ গিনিতে ফুটবল ম্যাচে সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে প্রায় ১০০ নিহত রাশিয়ার ‘হাইব্রিড আক্রমণ’ নিয়ে সতর্কতা জার্মানির ভারতে মসজিদে ‘সমীক্ষা’ চালানো ঘিরে সংঘর্ষ, নিহত ৩ সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর ব্রাজিলে বাস দুর্ঘটনায় ৩৮ জনের মৃত্যু নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 1 May, 2018 18:12

‘সাংবাদিক সমাজের জন্য আলাদা শ্রম আদালত প্রয়োজন’

‘সাংবাদিক সমাজের জন্য আলাদা শ্রম আদালত প্রয়োজন’
ঢাকা অফিস :

সাংবাদিক সমাজের জন্য আলাদা শ্রম আদালত প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তথ্য বিষয়ক উপদেষ্টা ও ইংরেজি দৈনিক অবজারভার এর সম্পাদক ইকবাল সোবহান চৌধুরী। তিনি বলেন, বাংলাদেশের সাংবাদিকদের রুটি রুজি প্রশ্নে দ্রুত মামলা নিষ্পত্তির জন্য আলাদা শ্রম আদালত প্রয়োজন।

মঙ্গলবার দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবে মহান মে দিবসের ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন কর্তৃক আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি একথা বলেন।

ইকবাল সোবহান চৌধুরী বলেন, সাংবাদিকদের ন্যায্য পাওনা এবং তাদের রুটি রুজির প্রশ্নের সমস্যা গুলো দ্রুত সমাধানের জন্যে আলাদা শ্রম আদালত প্রয়োজন। বর্তমানে শ্রম আদালত থাকলেও বছরের পর বছর মামলা নিষ্পত্তির জন্য ঘুরতে হয়।

‘এই মে দিবসে আমরা ঐক্যবদ্ধ হই আমাদের অধিকার সম্পর্কে জানার জন্য। শ্রমিকরা পতাকা নিয়ে আনন্দ উৎসব করছে। পেশাজীবী সংগঠনের মাধ্যমে আমার আমাদের দাবি তথা সাংবাদিক সমাজের অধিকারের জন্য কাজ করে যাচ্ছি।’

‘আমরা বাংলাদেশের পেশাজীবি মানুষ অন্যদিকে দেশের সমস্যা দূর্নীতি অসংগতি ও উন্নয়ন তুলে ধরা আমাদের কাজ ।সংকট মহুর্তে আমরা যাতে ঐক্যবদ্ধ্য থাকতে পারি সেলক্ষ্যে কাজ করতে হবে।’

তিনি আরও বলেন, আন্দোলনের মাধ্যমে নবম ওয়েজ বোর্ড গঠিত হলেও মালিক পক্ষ বিভিন্ন ছলছাতুরি মাধ্যমে তা হতে দিচ্ছে না, এবং বিভিন্ন কৌশলে সাংবাদিকদের ছাঁটাই করছে এবং আমাদের অধিকার থেকে বঞ্চিত করছে। বর্তমান সরকার সাংবাদিকদের জন্য অনেক কাজ করেছে। বাংলাদেশ স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান ১৯৭৪ সালে সাংবাদিকদের জন্য আলাদা আইন করেন। কিন্তু ২০০৬ সালে বিএনপি সরকার আইনকে বাতিল করে। পেশাজীবি সাংবাদিক থেকে শ্রমজীবি সাংবাদিকে পরিণত করেছে।

‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নীতিগত সিদ্ধান্ত দেয়ার পরের ১৯৭৪ সালে আইনটি সংশোধন হয়নি। আমার বিশ্বাস যদি আগামীতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসেন ১৯৭৪ সালের আইনটি পূণরায় বহাল হবে।’

ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক সোহেল হায়দার চৌধুরী সঞ্চালনে আবু জাফর সূর্য এর সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন, ওমর ফারুখ, সাবান মাহমুদ, আব্দুল জলিল ভুইয়া, আতাউর রহমান, মানিক লাল ঘোষ প্রমুখ।

উপরে