শিরোনাম
আগে চারজন দাঁড়াত, এখন একটা মারলে ৪০ জন দাঁড়াবে: ড. ইউনূস যুক্তরাষ্ট্রে স্কুলে বন্দুক হামলায় নিহত ৩ গিনিতে ফুটবল ম্যাচে সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে প্রায় ১০০ নিহত রাশিয়ার ‘হাইব্রিড আক্রমণ’ নিয়ে সতর্কতা জার্মানির ভারতে মসজিদে ‘সমীক্ষা’ চালানো ঘিরে সংঘর্ষ, নিহত ৩ সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর ব্রাজিলে বাস দুর্ঘটনায় ৩৮ জনের মৃত্যু নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 11 July, 2018 01:58

১৬৭৬৭ নম্বরে কল করলেই জানা যাবে মা ও শিশুর স্বাস্থ্য তথ্য

১৬৭৬৭ নম্বরে কল করলেই জানা যাবে মা ও শিশুর স্বাস্থ্য তথ্য
ঢাকা অফিস :

মা ও শিশুর স্বাস্থ্য সংক্রান্ত তথ্য পরামর্শ দিতে আগামী ১৬ জুলাই ১৬৭৬৭ নম্বরে চালু হচ্ছে একটি কল সেন্টার। পরিবার পরিকল্পনা বিষয়েও এই কল সেন্টারে তথ্য পাওয়া যাবে। সপ্তাহের সাতদিন ২৪ ঘণ্টা চালু থাকবে কল সেন্টারটি।   

মঙ্গলবার  পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের কার্যালয়ে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস উদযাপন উপলক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান  স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেক।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, সারাবিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বুধবার বাংলাদেশেও ২৯ তম বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালন করা হবে। এবারের প্রতিপাদ্য বিষয় 'পরিকল্পিত পরিবার সুরক্ষিত মানবাধিকার'। প্রতিটি দম্পতিও নাগরিকের প্রয়োজনীয় তথ্য শিক্ষা ও সেবা গ্রহণের মাধ্যমে স্বাধীনভাবে সন্তান সংখ্যা ও সন্তান জন্মের ক্ষেত্রে বিরতি নেওয়ার অধিকার রয়েছে। 'পরিকল্পিত পরিবার' কথার মাধ্যমেই দম্পতিদের এই অধিকার সুরক্ষিত হবে আর এই মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হলে পরিবার পরিকল্পনা সেবাগ্রহীতার হার বাড়াতে হবে। এতে দেশে মাতৃ ও শিশুমৃত্যু হার কমবে। অন্যদিকে মায়ের স্বাস্থ্য ভালো থাকবে এবং অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ রোধ করা যাবে।

প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন,  বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নিয়ম অনুসারে সিজার ১৫ থেকে ২০ ভাগের বেশি হতে পারবে না। সেখানে বর্তমানে প্রাইভেট ক্লিনিকগুলোতে প্রায় ৮৫ ভাগ শিশু সিজারের মাধ্যমে জন্ম নিচ্ছে।

আমাদের সিজারের হার কমিয়ে আনতে হবে। এছাড়া ৬০ ভাগ ডেলিভারি বাসায় হচ্ছে। হাসপাতালে ডেলিভারি ১শ’ শতাংশ করতে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। এক্ষেত্রে জনসচেতনতাই মুখ্য। আমাদের জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার বর্তমানে সহনীয় পর্যায়ে আছে। প্রতি নারীর গড় সন্তান জন্মের হার ২ দশমিক ১। অথচ সারাবিশ্বে তা ২ দশমিক ৫। এক্ষেত্রে আমরা সফল।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, বুধবার ২৯ তম বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস উদযাপন উপলক্ষে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে সকাল সাড়ে ৮টায় জাতীয় জাদুঘরের সামনে শোভাযাত্রা এবং ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে সকাল সাড়ে ১০টায় উদ্বোধন অনুষ্ঠান, আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণের আয়োজন করা হয়েছে।

উপরে