শিরোনাম
পাকিস্তানের কাছে ৪.৩২ বিলিয়ন ডলার ন্যায্য হিস্যা চাইলো বাংলাদেশ বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তির অধিকার হারাতে পারে হার্ভার্ড গিনিতে ফুটবল ম্যাচে সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে প্রায় ১০০ নিহত ট্রান্সজেন্ডাররা নয়, শুধু জন্মগত নারীরাই নারী: ব্রিটিশ আদালতের রায় ওয়াকফ বিলের প্রতিবাদে উত্তাল কলকাতা দক্ষিণী নির্মাতার হাত ধরে খলনায়ক হয়ে ফিরছেন শাহরুখ ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর ডোমিনিকায় নাইটক্লাবের ছাদ ধসে নিহত বেড়ে ৯৮ নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 20 July, 2018 01:34

১১৯তম দেশ হিসেবে বাংলাদেশের ই-পাসপোর্ট চালু

১১৯তম দেশ হিসেবে বাংলাদেশের ই-পাসপোর্ট চালু
ঢাকা অফিস :

দেশের নাগরিকদের জন্য মেশিন রিডেবল পাসপোর্টের (এমআরপি) পাশাপাশি বিশ্বের ১১৯তম দেশ হিসেবে ই-পাসপোর্ট চালু করতে জার্মানির সঙ্গে জিটুজি পদ্ধতিতে চুক্তিসই করেছে বাংলাদেশ।

বৃহস্পতিবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এই চুক্তিসই অনুষ্ঠানে বহিরাগমন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মো. মাসুদ রেজওয়ান এবং ভেরিডোস কোম্পানির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হ্যান্স ওলফগ্যাং কুঞ্জ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে সই করেন।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান বলেন, এটি ই-পাসপোর্ট চালু বিষয়ে বাংলাদেশ ও জার্মান সরকার প্রধানদের মধ্যকার একটি অঙ্গীকার। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১৭ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি জার্মানির সঙ্গে একটি সমঝোতা স্মারক সই করেন। এই চুক্তি সইয়ের মাধ্যমে আমরা আরও একধাপ এগিয়ে গেলাম।

তিনি বলেন, এ পর্যন্ত দুই কোটিরও বেশি এমআরপি বাংলাদেশিদের দেয়া হয়েছে এবং ১১ লাখেরও বেশি মেশিন রিডেবল ভিসা বিদেশিদের দেয়া হয়েছে। তবে এমআরপি পাসপোর্ট এখনই বন্ধ হয়ে যাবে না। ই-পাসপোর্ট সম্পূর্ণরূপে চালু হওয়ার আগ পর্যন্ত এটি চালু থাকবে।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে জার্মানির পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিয়েলস অ্যানেন বলেন, খুব অল্প সময়ে বাংলাদেশ স্বাধীনতার পর অগ্রগতি অর্জন করছে। এই চুক্তির মাধ্যমে বাংলাদেশ তার চ্যালেঞ্জের পক্ষে আরও এগিয়ে যাচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, জার্মানির ভেরিডোস কোম্পানির বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা এর আগেও আছে। আর আমরা বাংলাদেশিদের এই কাজে প্রশিক্ষণ দেয়ার মাধ্যমে দক্ষ করে গড়ে তুলতে সাহায্য করব।

উপরে