শিরোনাম
আগে চারজন দাঁড়াত, এখন একটা মারলে ৪০ জন দাঁড়াবে: ড. ইউনূস যুক্তরাষ্ট্রে স্কুলে বন্দুক হামলায় নিহত ৩ গিনিতে ফুটবল ম্যাচে সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে প্রায় ১০০ নিহত রাশিয়ার ‘হাইব্রিড আক্রমণ’ নিয়ে সতর্কতা জার্মানির ভারতে মসজিদে ‘সমীক্ষা’ চালানো ঘিরে সংঘর্ষ, নিহত ৩ সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর ব্রাজিলে বাস দুর্ঘটনায় ৩৮ জনের মৃত্যু নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 22 August, 2018 15:21

জাতীয় ঈদগাহে পুরুষদের সঙ্গে হাজারও নারী ঈদের নামাজে

জাতীয় ঈদগাহে পুরুষদের সঙ্গে হাজারও নারী ঈদের নামাজে
জাতীয় ঈদগাহ ঈদের নামাজে অংশ নেয়া নারীদের একাংশ
ঢাকা অফিস :

জাতীয় ঈদগাহ ঈদের নামাজে অংশ নিয়েছেন নারীরা। রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে জাতীয় ঈদগাহে এসে নামাজ পড়েন তারা। 

নারীদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। এবার জাতীয় ঈদগাহে ঈদ-উল-আজহায় প্রধান জামাতে ১ লাখ পুরুষ মুসল্লির পাশাপাশি পাঁচ হাজার নারী মুসল্লিদের নামাজ আদায়ের ব্যবস্থা করেছিল ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)। এছাড়া বায়তুল মোকাররমেও ঈদের নামাজে অংশ নিয়েছেন নারীরা।

রাজধানীতে ঈদের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয় জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে সকাল ৮টায়। এতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম মুফতি মাওলানা মুহাম্মদ এহসানুল হক। এ জামাতে রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ, প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র সাঈদ খোকন উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া মন্ত্রিসভার সদস্য, কূটনীতিক, সরকারি উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাসহ দেশের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা অংশ নেন। নামাজ শেষে মুসল্লিরা একে অপরের সঙ্গে কোলাকুলি করেন। এছাড়া বায়তুল মোকাররমের প্রথম ঈদ জামাত শুরু হয় সকাল ৭টায়।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহে শিক্ষা ভবনের উল্টো পাশে নারীদের জন্য আলাদা গেট রাখা হয়। তবে ঈদগাহে জায়নামাজ ছাড়া অন্যকিছু না আনার নির্দেশনা থাকায় অনেকে ভ্যানিটি ব্যাগ নিয়ে বিড়ম্বনায় পড়েন। ব্যাগ রেখে ঈদগাহে প্রবেশ করেন তারা। সহস্রাধিক নারী নামাজে অংশ নেন।

ঈদগাহের প্রধান জামাতকে কেন্দ্র করে পাঁচ স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করে ডিএমপি। জাতীয় ঈদগাহ মাঠে প্রবেশের তিনটি রাস্তা ছিল। ছিল পুলিশ ব্যারিকেড ও তল্লাশি চৌকিও। তিনটি ব্যারিকেডে নিরাপত্তা ব্যবস্থা পার হয়ে তারপর প্রধান গেটে নিরাপত্তা তল্লাশি পার হয়ে মাঠে প্রবেশ করতে হয়।

এছাড়া রাজধানীর প্রতিটি ঈদের জামাতকে নিরাপদ রাখতে ১৪ হাজার ডিএমপি সদস্য নিয়োজিত ছিল। প্রত্যেকটি ঈদগাহ মাঠ ও আশপাশের এলাকায় সিসিটিভি ক্যামেরা বসানো হয়। এসব সিসিটিভি কন্ট্রোল রুম থেকে মনিটরিং করা হয়।

উপরে