শিরোনাম
আগে চারজন দাঁড়াত, এখন একটা মারলে ৪০ জন দাঁড়াবে: ড. ইউনূস যুক্তরাষ্ট্রে স্কুলে বন্দুক হামলায় নিহত ৩ গিনিতে ফুটবল ম্যাচে সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে প্রায় ১০০ নিহত রাশিয়ার ‘হাইব্রিড আক্রমণ’ নিয়ে সতর্কতা জার্মানির ভারতে মসজিদে ‘সমীক্ষা’ চালানো ঘিরে সংঘর্ষ, নিহত ৩ সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর ব্রাজিলে বাস দুর্ঘটনায় ৩৮ জনের মৃত্যু নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 14 September, 2018 00:57

‘রোহিঙ্গাদের স্থায়ী করবে না বাংলাদেশ’

‘রোহিঙ্গাদের স্থায়ী করবে না বাংলাদেশ’
ফাইল ছবি
ঢাকা অফিস :

মিয়ানমারের সেনা অভিযানের মুখে জীবন বাঁচাতে রোহিঙ্গা মুসলিমরা বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছে। দীর্ঘ এক বছর তারা বাংলাদেশের রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অবস্থান করছে। কিন্তু তাদের স্থায়ীভাবে আশ্রয় দেয়ার কোনও পরিকল্পনা বাংলাদেশের নেই। বললেন পররাষ্ট্র সচিব শহীদুল হক।

বুধবার ভিয়েতনামের রাজধানী হ্যানয়ে অনুষ্ঠিত ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামে বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে দেয়া এক সাক্ষাতকারে তিনি একথা বলেন।

পররাষ্ট্র সচিব বলেন, তারা যে রাখাইন থেকেই বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছে, সেখানে তাদের ফেরত যেতে হবে।

আরাকানে একটি সেনা চৌকিতে হামলার জেরে গত বছরের আগস্টে মিয়ানমার সরকার রাখাইনের মুসলিমদের ওপর দমন-পীড়ন চালায়। প্রাণে বাঁচতে প্রায় ৭ লাখ রোহিঙ্গা মুসলিম বাংলাদেশে পালিয়ে আসে।

ওই দমন-পীড়নকে জাতিসংঘ ‘জাতিগত নিধন’ বলে আখ্যায়িত করে।
এরপর গত নভেম্বরে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের বিষয়ে একটি চুক্তি করে। যেখানে দুই মাসের মধ্যে তাদের মিয়ানমারে ফিরিয়ে নেয়া হবে বলে জানানো হয়। কিন্তু ৯ মাসেও তা কার্যকর হয়নি। উল্টো এখনও সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশে ঢুকছে রোহিঙ্গারা।

রয়টার্সকে শহিদুল হক বলেন, আমরা তাদের বাংলাদেশে স্থায়ী করার বিষয়ে ভাবছি না। তাদেরকে মিয়ানমারেই ফিরে যেতে হবে।

‘তবে যতক্ষণ না তারা মিয়ানমারে ফিরছে, ততক্ষণ তারা রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অবস্থান করতে পারব।’

জাতিসংঘের তদন্তকারীরা গত মাসে জানান, মিয়ানমারের সেনারা রোহিঙ্গাদের ওপর গণহত্যা চালিয়েছে। রোহিঙ্গা নারীদের ধরে ধরে গণধর্ষণ করেছে। 

তবে মিয়ানমার সরকার তাদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ অস্বীকার করেছে। তারা বলেছে, সেনারা শুধু চৌকিতে  হামলাকারী জঙ্গিদের ওপর হামলা চালিয়েছে।

উপরে