শিরোনাম
আগে চারজন দাঁড়াত, এখন একটা মারলে ৪০ জন দাঁড়াবে: ড. ইউনূস প্রযুক্তিগত ত্রুটি, যুক্তরাষ্ট্রে বিমান চলাচল বন্ধ গিনিতে ফুটবল ম্যাচে সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে প্রায় ১০০ নিহত রাশিয়ার ‘হাইব্রিড আক্রমণ’ নিয়ে সতর্কতা জার্মানির ভারতে মসজিদে ‘সমীক্ষা’ চালানো ঘিরে সংঘর্ষ, নিহত ৩ সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর সাগরে ডুবে গেল বাংলাদেশ থেকে ফেরা সেই রুশ জাহাজ নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 22 December, 2018 23:58

নির্বাচন নিয়ে সরকারের কাছে বিশিষ্টজনদের ৫ দাবি

নির্বাচন নিয়ে সরকারের কাছে বিশিষ্টজনদের ৫ দাবি
ঢাকা অফিস :

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু করার জন্য সরকারের কাছে ৫ দাবি জানিয়েছেন বিশিষ্ট ব্যক্তিরা। নির্বাচনে নিরপেক্ষ পরিবশে না হওয়ায় উদ্বেগ প্রকাশ করে তারা এ দাবি জানান।

ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে শনিবার ‘নির্বাচনে জনগণের ঢল নামুক, ভোটকেন্দ্র হোক ভোটারের’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় এ দাবি জানানো হয়।

আলোচনা সভায় লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা ও গণযোগাযোগ বিভাগের অধ্যাপক গীতি আরা চোধুরী।

অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, ইতিহাসবিদ অধ্যাপক আহমেদ কামাল, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আনু মোহাম্মদ, সুপ্রিমকোর্টের সিনিয়র আইনজীবী ড. শাহদীন মালিক, অ্যাড. সারা হোসেন, আলোকচিত্রী শহিদুল আলম।

বক্তরা বলেন, নানা অনিয়ম ও প্রতিকূলতার মধ্যেও সকল দল নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে; যা গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া শক্তিশালী করার জন্য একটি ভালো। কিন্তু নির্বাচনী প্রচারণা শুরুর পর থেকে প্রায় প্রতিদিন বিপক্ষ দলের প্রার্থী এবং নেতাকর্মীরা হামলা-মামলা ও হয়রানির শিকার হচ্ছেন। এ অবস্থায় একটি সুষ্ঠু নির্বাচন প্রায় অসম্ভব।

এ জন্য বক্তারা সুনির্দিষ্ট ৫টি দাবি তুলে ধরেন। দাবিগুলো হলো, প্রশাসনের নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করা, স্বাধীনভাবে দেশি ও বিদেশি পর্যবেক্ষক ও সাংবাদিকদের যথাযথ ভূমিকা পালন করতে দেয়া, হামলা-মামলা-ভয়ভীতি প্রদর্শন ও সহিংসতা বন্ধ করা এবং এসব কাজে জড়িত ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে সক্রিয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা, সকল প্রকার যোগাযোগমাধ্যমকে বাধা সৃষ্টির বদলে উন্মুক্ত করে দেয়া, নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘু এবং প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর মানুষদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।

উপরে