শিরোনাম
আগে চারজন দাঁড়াত, এখন একটা মারলে ৪০ জন দাঁড়াবে: ড. ইউনূস প্রযুক্তিগত ত্রুটি, যুক্তরাষ্ট্রে বিমান চলাচল বন্ধ গিনিতে ফুটবল ম্যাচে সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে প্রায় ১০০ নিহত রাশিয়ার ‘হাইব্রিড আক্রমণ’ নিয়ে সতর্কতা জার্মানির ভারতে মসজিদে ‘সমীক্ষা’ চালানো ঘিরে সংঘর্ষ, নিহত ৩ সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর সাগরে ডুবে গেল বাংলাদেশ থেকে ফেরা সেই রুশ জাহাজ নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 13 February, 2019 01:00

‌‌‘আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে হয়রানিতে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে’

‌‌‘আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে হয়রানিতে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে’
ঢাকা অফিস :

আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে হয়রানির ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে সরকার যথাযথ ব্যবস্থা নিয়েছে। নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে হয়রানি ছাড়াও তাদের অনিয়মের ঘটনা জানার সঙ্গে সঙ্গে সরকার তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিচ্ছে।

মঙ্গলবার সচিবালয়ে নিজ দফতরে জাতিসংঘের মহাসচিবের ‘সেক্সুয়াল ভায়োল্যান্স ইন কনফ্লিক্ট’ সংক্রান্ত বিশেষ প্রতিনিধি প্রমিলা প্যাটেনের সঙ্গে বৈঠক আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।

জাতিসংঘের মহাসচিবের প্রতিনিধি বাংলাদেশের মানবাধিকার, যৌন হয়রানি ও রাখাইনে নির্যাতিত রোহিঙ্গাদের আশ্রয়দানসহ বিভিন্ন বিষয়ে মন্ত্রীর কাছে জানতে চান বলে জানা গেছে।

এদিকে জাতিসংঘের মহাসচিবের প্রতিনিধির সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, রোহিঙ্গারা যখন মায়ানমারের রাখাইন রাজ্যে ছিল তখন সেখানে যথেষ্ট যৌন নির্যাতন হয়েছে যা অনেকেই জানেন ও দেখেছেন।

‘সেক্সুয়াল ভায়োল্যান্স ইন কনফ্লিক্ট’র ব্যাপারে আমাদের এই মুহূর্তে কোনো সমস্যা নেই। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ব্যক্তিগত উদ্যোগে রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে আশ্রয় দিয়েছেন। তাদের খাদ্যের ব্যবস্থা করেছেন। বাকি সব ইস্যুও আমরা অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে দেখছি। মিয়ানমারের সঙ্গে আমরা এ ব্যাপারে সব পর্যায়ে আলাপ-আলোচনাও করে যাচ্ছি।

তিনি বলেন, বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া রোহিঙ্গাদের ট্রমা কীভাবে কমানো যায়, তারা এখানে কীভাবে একটু স্বস্তিতে থাকতে পারে, সে ব্যবস্থাও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে হচ্ছে। সারা বিশ্বে বাংলাদেশের বিশেষ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রোহিঙ্গাদের প্রতি যে সহানুভূতি সেটা অত্যন্ত প্রশংসিত হয়েছে।

আনিসুল হক বলেন, রোহিঙ্গাদের জন্য ভাষানচরে অবকাঠামো নির্মাণ করা হচ্ছে। তাদের সন্তানদের লেখাপড়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। ভাষানচরেও সে ব্যবস্থা থাকবে।

রোহিঙ্গাদের আশ্রয় ও খাবারে বিষয়ে অপর এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারতে ১ কোটি লোক আশ্রয় নিয়েছিল। সেই অভিজ্ঞতার আলোকে রোহিঙ্গাদেরও বাংলাদেশে আশ্রয় দেয়া হয়েছে।

তিনি বলেন, পাচারের ব্যাপারে কিছু ছোটখাটো ঘটনা ঘটেছিল সেগুলোও আমরা শক্ত হাতে মোকাবেলা করেছি এবং এগুলো এখন খুব একটা ঘটছে না। আমি এখন এটুকু বলতে পারি আমাদের আলোচনা অত্যন্ত ফলপ্রসূ হয়েছে।

উপরে