শিরোনাম
আগে চারজন দাঁড়াত, এখন একটা মারলে ৪০ জন দাঁড়াবে: ড. ইউনূস যুক্তরাষ্ট্রে স্কুলে বন্দুক হামলায় নিহত ৩ গিনিতে ফুটবল ম্যাচে সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে প্রায় ১০০ নিহত রাশিয়ার ‘হাইব্রিড আক্রমণ’ নিয়ে সতর্কতা জার্মানির ভারতে মসজিদে ‘সমীক্ষা’ চালানো ঘিরে সংঘর্ষ, নিহত ৩ সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর ব্রাজিলে বাস দুর্ঘটনায় ৩৮ জনের মৃত্যু নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 26 March, 2019 19:56

পাকিস্তানে বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস উদযাপন

পাকিস্তানে বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস উদযাপন
ঢাকা অফিস :

যথাযোগ্য মর্যাদা ও উৎসাহের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের ৪৯তম স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন করেছে পাকিস্তানের করাচিতে অবস্থিত বাংলাদেশ ডেপুটি হাইকমিশন।

মঙ্গলবার ডেপুটি হাইকমিশনের এক বিবৃতিতে বলা হয়, কমিশনের চ্যান্সেরিতে ডেপুটি হাইকমিশনারের বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের সূচনা হয়। স্বাধীনতা দিবস উদযাপন অনুষ্ঠানে প্রবাসী বাংলাদেশি সম্প্রদায়ের সদস্যরাও যোগ দেন।

পতাকা উত্তোলনের পর বাংলাদেশের স্বাধীনতার নায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে তার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানানো হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত সকলে মিলে জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশন করেন। অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর পাঠানো বার্তা পড়ে শোনানো হয়।

ডেপুটি হাইকমিশনার নূর-ই হেলাল সাইফুর রহমান বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। তিনি যুদ্ধাপরাধীদের বিচারসহ বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে অমীমাংসিত সমস্যা সমাধানের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। বঙ্গবন্ধুর ‘সোনার বাংলা’র স্বপ্ন পূরণে প্রবাসীদের একসাথে কাজ করার আহ্বান জানান তিনি। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ মধ্যরাতে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী নিরস্ত্র বাঙালীর ওপর ঝাঁপিয়ে পড়লে ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা দেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

দীর্ঘ নয় মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর ৩০ লাখ শহীদ ও দুই লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর কাঙ্ক্ষিত বিজয় অর্জন করে বাংলাদেশ। গণহত্যার জন্য জাতিসংঘের স্বীকৃতি অর্জনের লক্ষ্যে বাংলাদেশ তাদের প্রচেষ্টাকে আরো জোরদার করেছে।

উপরে