শিরোনাম
আগে চারজন দাঁড়াত, এখন একটা মারলে ৪০ জন দাঁড়াবে: ড. ইউনূস প্রযুক্তিগত ত্রুটি, যুক্তরাষ্ট্রে বিমান চলাচল বন্ধ গিনিতে ফুটবল ম্যাচে সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে প্রায় ১০০ নিহত রাশিয়ার ‘হাইব্রিড আক্রমণ’ নিয়ে সতর্কতা জার্মানির ভারতে মসজিদে ‘সমীক্ষা’ চালানো ঘিরে সংঘর্ষ, নিহত ৩ সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর ২০২৪ সালে হতাহত ৪ লাখ ৩০ হাজার রুশ সেনা, দাবি ইউক্রেনের নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 20 April, 2019 01:50

১০ টাকার টিকিট কেটে চোখের ডাক্তার দেখালেন প্রধানমন্ত্রী

১০ টাকার টিকিট কেটে চোখের ডাক্তার দেখালেন প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা অফিস :

সাধারণ রোগীদের মতোই সরকারিভাবে নির্ধারিত ১০ টাকার টিকিট কেটে চিকিৎসা নিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে চোখ পরীক্ষা করালেন তিনি।

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সকালে জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে যান শেখ হাসিনা। সেখানে গিয়ে অন্য সবার মতোই টিকিট কাউন্টারের লাইনে দাঁড়ান। এরপর কাউন্টারে গিয়ে নাম নিবন্ধন করিয়ে ১০ টাকার টিকিট সংগ্রহ করেন। পরে সেই টিকিট নিয়ে তিনি প্রবেশ করেন নির্ধারিত চিকিৎসকের কক্ষে। সেখানেই তার চোখের পরীক্ষা করা হয়।

এসময় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের কর্মকর্তাদের কাছে হাসপাতালের বর্তমান কার্যক্রম সম্পর্কে খোঁজখবর নেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানে নিয়োজিত চিকিৎসক ও নার্সদেরও ধন্যবাদ জানান।

প্রসঙ্গত, হাসপাতালে উপস্থিত হয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাধারণ রোগীদের মতো চিকিৎসা নেওয়ার ঘটনা এই প্রথম নয়। এর আগে ২০১৭ সালের ৯ সেপ্টেম্বর তিনি গাজীপুরের কাশিমপুরে মায়ের নামে স্থাপিত শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মেমোরিয়াল কেপিজে হাসপাতালে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করিয়েছিলেন। 

সেদিনও সাধারণ রোগীদের মতোই লাইনে দাঁড়িয়ে কাউন্টারে নাম নিবন্ধন করেন। এরপর ৫ টাকার টিকিট সংগ্রহ করে চোখ, নাক, কান ও গলাসহ নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করান শেখ হাসিনা।

২০১৬ সালের ৬ ফেব্রুয়ারিও তিনি একইভাবে গাজীপুরের ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছিলেন। সেদিন তিনি বলেছিলেন, অসুস্থ হয়ে পড়লে যেন তাকে দেশের বাইরে নিয়ে যাওয়া না হয়। ওই হাসপাতালেই চিকিৎসা নিতে চান তিনি।