শিরোনাম
আগে চারজন দাঁড়াত, এখন একটা মারলে ৪০ জন দাঁড়াবে: ড. ইউনূস যুক্তরাষ্ট্রে স্কুলে বন্দুক হামলায় নিহত ৩ গিনিতে ফুটবল ম্যাচে সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে প্রায় ১০০ নিহত রাশিয়ার রাসায়নিক প্রতিরক্ষা বাহিনীর প্রধান বোমা হামলায় নিহত ভারতে মসজিদে ‘সমীক্ষা’ চালানো ঘিরে সংঘর্ষ, নিহত ৩ সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর ভূমিকম্পে ভানুয়াতুতে নিহত বেড়ে ১৪ নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 4 May, 2019 02:34
সুপ্রিমকোর্টে ফুলকোর্ট সভা

মামলাজট নিরসনে আরও বিচারপতি নিয়োগের পরামর্শ

মামলাজট নিরসনে আরও বিচারপতি নিয়োগের পরামর্শ
ঢাকা অফিস :

সুপ্রিমকোর্টে ফুলকোর্ট সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভায় সুপ্রিমকোর্টে মামলাজট নিরসনে বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দেন প্রধান বিচারপতি। 

এতে সুপ্রিমকোর্টের উভয় বিভাগের বিচারপতিরা উপস্থিত ছিলেন।

সভায় উপস্থিত বিচারপতিরা আরও বিচারপতি নিয়োগের পরামর্শ দেন। এতে সভাপতিত্ব করেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন। সুপ্রিমকোর্টের জাজেস লাউঞ্জে বৃহস্পতিবার বিকালে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

প্রসঙ্গত, গত ২৭ এপ্রিল মামলাজট ও মামলা ব্যবস্থাপনা নিয়ে সুপ্রিমকোর্টের বিচারপতিদের সামনে তথ্য উপস্থাপনের পর সব বিচারপতির সঙ্গে এক মাসের মধ্যে সভা করার ঘোষণা দেন প্রধান বিচারপতি। পরদিন ২৮ এপ্রিল এক মামলার শুনানিকালে আপিল বিভাগে সুপ্রিমকোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবীদের কাছে মামলাজট নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে প্রধান বিচারপতি বলেন, সুপ্রিমকোর্টে বর্তমানে এত মামলা যে, ফাইল রাখার মতো জায়গা নেই।

এককথায় ক্রিটিক্যাল অবস্থা। এভাবে চলতে পারে না। এ অবস্থায় মামলাজট নিরসনে ফুলকোর্ট সভা ডাকেন প্রধান বিচারপতি। সভায় প্রধান বিচারপতি সুপ্রিমকোর্টে মামলাজট নিরসনের লক্ষ্যে আরও দায়িত্বশীলতার সঙ্গে মামলার বিচার কাজ পরিচালনার জন্য বিচারকদের প্রতি আহ্বান জানান।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সভায় অন্য বিচারপতিরা দ্রুত মামলা সংখ্যা কমিয়ে আনতে উচ্চ আদালতে আরও বিচারক নিয়োগ দেয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। তারা বলেন, বিশ্বের অন্যান্য দেশের তুলনায় আমাদের বিচারক সংখ্যা কম। তারপরও মামলা নিষ্পত্তির হার অনেক বেশি।

উপরে