শিরোনাম
আগে চারজন দাঁড়াত, এখন একটা মারলে ৪০ জন দাঁড়াবে: ড. ইউনূস প্রযুক্তিগত ত্রুটি, যুক্তরাষ্ট্রে বিমান চলাচল বন্ধ গিনিতে ফুটবল ম্যাচে সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে প্রায় ১০০ নিহত রাশিয়ার ‘হাইব্রিড আক্রমণ’ নিয়ে সতর্কতা জার্মানির ভারতে মসজিদে ‘সমীক্ষা’ চালানো ঘিরে সংঘর্ষ, নিহত ৩ সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর সাগরে ডুবে গেল বাংলাদেশ থেকে ফেরা সেই রুশ জাহাজ নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 12 August, 2019 20:57

চারদিকে থৈথৈ পানি, মধ্যখানে ঈদগাহ

চারদিকে থৈথৈ পানি, মধ্যখানে ঈদগাহ
সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ার বড়পাঙ্গাসীতে চলনবিলের ওপর নির্মিত নান্দনিক দ্বিতল ঈদগাহ মাঠ
ঢাকা অফিস :

চলনবিলবেষ্টিত ওই ঈদগাহ মাঠে স্থানীয় ৩টি গ্রামের প্রায় ২ হাজার ৬’শ মুসল্লি এবার দ্বিতীয়বারের মতো ঈদের নামাজ আদায় করেন। 

সোমবার (১২ আগস্ট) সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত জামাতে ইমামতি করেন উল্লাপাড়ার বেতকান্দি গ্রামের ইমাম মাওলানা হাফেজ মোহাম্মদ সরোয়ার হোসেন।

এর আগে ২০১৮ সালে অসম্পূর্ণ অবস্থায় সেখানে উৎসাহী ও কৌতুহলী নরসিংহপাড়া, শুকলহাট ও শুকলাই গ্রামের মুসল্লিরা প্রথমবারের মতো ঈদের নামাজ আদায় করেন।

স্থানীয়রা জানান,  ওই জায়গাটিতে ২০১২ সালে দ্বিতল ঈদগাহ মাঠ নির্মাণের পরিকল্পনা করেন স্থানীয় লেখক মোস্তফা জাহাঙ্গীর। মাত্র ১৩ শতক জায়গার উপর নির্মিত দ্বিতল ঈদগাহ মাঠটিকে দেখতে বর্ষা মৌসুমে দর্শনাথীরা প্রতিদিনই ভিড় জমান। এটিই প্রথম ভাসমান ও নান্দনিক ঈদগাহ মাঠ বলেও দাবি করেছেন স্থানীয়রা।

সাধারণত চলনবিলের এই অংশটি বর্ষার সময় পানিতে তলিয়ে যায়। একারণে প্রথমবছর বর্ষা মৌসুমে ঈদুল আজহার সময় পানির ওপর সারিসারি নৌকা বেঁধে নামাজ আদায় করা হয়।

সেসময় নৌকায় নামাজ পড়ার দৃশ্য দেখতে আশপাশের এলাকার অনেকেই এসে ভিড় জমান যা নামাজের সময় মনোযোগে ব্যাঘাত ঘটাতো। তাই গ্রামবাসীর সুবিধার্থে এখানে দ্বিতল ঈদগাহ তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়। ২০১৫ সালে ঈদগাহ মাঠের সঙ্গে আরও ৯ শতক জায়গা কেনা হয়। পরবর্তীতে ২২ শতক জমিতে দ্বিতল ঈদগাহ মাঠের নির্মাণ কাজ শুরু হয়।

চলতিবছরের জুন মাসে প্রায় ৫৬ লাখ টাকা ব্যয়ে মাঠটির কাজ শেষ করা হয়।

উপরে