শিরোনাম
আগে চারজন দাঁড়াত, এখন একটা মারলে ৪০ জন দাঁড়াবে: ড. ইউনূস প্রযুক্তিগত ত্রুটি, যুক্তরাষ্ট্রে বিমান চলাচল বন্ধ গিনিতে ফুটবল ম্যাচে সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে প্রায় ১০০ নিহত রাশিয়ার ‘হাইব্রিড আক্রমণ’ নিয়ে সতর্কতা জার্মানির ভারতে মসজিদে ‘সমীক্ষা’ চালানো ঘিরে সংঘর্ষ, নিহত ৩ সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর সাগরে ডুবে গেল বাংলাদেশ থেকে ফেরা সেই রুশ জাহাজ নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 11 October, 2019 21:02

আবরার হত্যামামলার আট নম্বর আসামী সিলেটে গ্রেপ্তার

আবরার হত্যামামলার আট নম্বর আসামী সিলেটে গ্রেপ্তার
স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, সিলেট :

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) মেধাবী শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদকে নির্মমভাবে হত্যা মামলার আট নম্বর আসামী মাজেদুল ইসলামকে সিলেট থেকে গ্রেপ্তার করেছে গোয়েন্দা সংস্থা (ডিবি) পুলিশ। 

আসামী মাজেদুল ইসলাম সিলেট মুরারি চাঁদ (এমসি) কলেজের এইচএসসি’র ১৭তম ব্যাচের শিক্ষার্থী ছিল। শহরের শাহী ঈদগাহ এলাকার বাসিন্দা। 

গত ৬ অক্টোবর রাতে বুয়েটের মেধাবী ছাত্র আবরার ফাহাদকে শিবির সন্দেহে ছাত্রলীগ কর্মীরা নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা করে।এই ঘটনায় নিহতের পিতা বরকত উল্লাহ বাদী হয়ে ১৯ জনকে আসামী করে রাজধানী চকবাজার থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। দায়েরকৃত মামলায় আট নম্বর আসামী করা হয় সিলেটের বাসিন্দা মাজেদুল ইসলাম।

শুক্রবার ভোর চারটায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সিলেটের শাহ কিরন এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে নিশ্চিত করেছেন ডিএমপির উপকমিশনার (ডিসি) মাসুদুর রহমান। 

তিনি বলেন, এই হত্যাকান্ডের সাথে জড়িত মোট ১৭ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের মধ্যে সিলেটের গ্রেপ্তারকৃত আসামী মাজেদুলসহ ১৩ জন ছিলেন মামলার এজাহারভুক্ত আসামী। 

মামলার ১৯ জন আসামী হলেন- মেহেদী হাসান রাসেল (সিই বিভাগ, ১৩ তম ব্যাচ), অনিক সরকার (মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, ১৫তম ব্যাচ), ইফতি মোশারফ সকাল (বায়োমেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, ১৬তম ব্যাচ), মেহেদী হাসান রবিন (কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, ১৫তম ব্যাচ), মেফতাহুল ইসলাম জিয়ন (মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং, ১৫তম ব্যাচ), মুনতাসির আল জেমি (এমআই বিভাগ), মো. তাবাখখারুল ইসলাম তানভীর (মেকানিক্যাল, ১৭তম ব্যাচ), মো. মোজাহিদুর রহমান (ইইই বিভাগ, ১৬তম ব্যাচ), মুহতাসিম ফুয়াদ (১৪তম ব্যাচ, সিই বিভাগ), মনিরুজ্জামান মনির (ওয়াটার রিসোর্সেস ইঞ্জিনিয়ারিং, ১৬তম ব্যাচ), মো. আকাশ হোসেন (সিই বিভাগ, ১৬তম ব্যাচ), হোসেন মোহাম্মদ তোহা (এমই বিভাগ, ১৭তম ব্যাচ), মাজেদুল ইসলাম (এমএমই বিভাগ, ১৭তম ব্যাচ), মো. জিসান (ইইই বিভাগ, ১৬তম ব্যাচ), শামীম বিল্লাহ (মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, ১৭তম ব্যাচ),  মো. শাদাত (এমই বিভাগ, ১৭তম ব্যাচ), এহতেমামুল রাব্বি তানিম (সিই বিভাগ, ১৭তম ব্যাচ), মো. মোর্শেদ (এমই বিভাগ, ১৭তম ব্যাচ) এবং মো. মোয়াজ (সিএসই, ১৭ ব্যাচ)। 

উপরে