শিরোনাম
আগে চারজন দাঁড়াত, এখন একটা মারলে ৪০ জন দাঁড়াবে: ড. ইউনূস প্রযুক্তিগত ত্রুটি, যুক্তরাষ্ট্রে বিমান চলাচল বন্ধ গিনিতে ফুটবল ম্যাচে সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে প্রায় ১০০ নিহত রাশিয়ার ‘হাইব্রিড আক্রমণ’ নিয়ে সতর্কতা জার্মানির ভারতে মসজিদে ‘সমীক্ষা’ চালানো ঘিরে সংঘর্ষ, নিহত ৩ সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর সাগরে ডুবে গেল বাংলাদেশ থেকে ফেরা সেই রুশ জাহাজ নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 17 December, 2019 02:45

নাগরিক নয় এমন কেউ সীমান্তে প্রবেশ করলে ফেরত পাঠাব: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

নাগরিক নয় এমন কেউ সীমান্তে প্রবেশ করলে ফেরত পাঠাব: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ঢাকা অফিস :

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন বলেছেন, বাংলাদেশের নাগরিক নয়, এমন কেউ যদি ভারত থেকে দেশে প্রবেশ করে, তবে তাদের ফিরিয়ে দেয়া হবে। ভারতে অবৈধভাবে যদি বাংলাদেশিরা থাকেন তাদের তালিকা চাওয়া হবে। 

রোববার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, ভারতের সঙ্গে তুলনায় আমাদের অর্থনৈতিক অবস্থা সুবিধাজনক অবস্থানে। কিছু লোক খাবারের আশায় ফড়িয়াদের মাধ্যমে অনুপ্রবেশ করছে। ভারত কাউকে পুশইন করছে না।

ড. মোমেন বলেন, ‘এনআরসি ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়। বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের রাষ্ট্রদূত রিভা গাঙ্গুলী দাশের সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। তিনি আমাকে বলেছেন, বাংলাদেশের ক্ষতি হবে- এমন কোনো কিছু ভারত করবে না।’

পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ভারত সফর বাতিল প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু সরকারের সময়ে একটি অলিখিত আইন ছিল মন্ত্রী বিদেশ থাকলে সচিব থাকবেন স্বদেশে, সচিব বিদেশ থাকলে মন্ত্রী দেশে থাকবেন। আমি তো ওই সরকারে কাজ করেছি। আমার পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ও সচিব বিদেশ আছেন। এছাড়া এই সময়টা আমাদের খুব গর্বের। গৌরবের এ মাসে একাধিক অনুষ্ঠান।’

তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক স্বাভাবিক। এ সম্পর্ক প্রভাবিত হবে না। এ সম্পর্ক মধুর।’

রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নেয়ার ব্যাপারে মিয়ানমারের পদক্ষেপ প্রসঙ্গে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আন্তর্জাতিক বিচারিক আদালতে (আইসিজে) রোহিঙ্গা গণহত্যা নিয়ে শুনানির পর মিয়ানমারের সুর নরম হয়েছে। আমাকে দেশটি সফরে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। আমি বলেছি, বাংলাদেশে এসে রোহিঙ্গা যাচাই-বাছাই করতে। আমাদের সেনাপ্রধান মিয়ানমার গিয়েছিলেন, তার যাওয়ায় আলোচনার দ্বার আরও উন্মুক্ত হয়েছে।

উপরে