শিরোনাম
আগে চারজন দাঁড়াত, এখন একটা মারলে ৪০ জন দাঁড়াবে: ড. ইউনূস যুক্তরাষ্ট্রে স্কুলে বন্দুক হামলায় নিহত ৩ গিনিতে ফুটবল ম্যাচে সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে প্রায় ১০০ নিহত রাশিয়ার ‘হাইব্রিড আক্রমণ’ নিয়ে সতর্কতা জার্মানির ভারতে মসজিদে ‘সমীক্ষা’ চালানো ঘিরে সংঘর্ষ, নিহত ৩ সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর ব্রাজিলে বাস দুর্ঘটনায় ৩৮ জনের মৃত্যু নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 11 January, 2020 12:08

মুজিব বর্ষের ক্ষণগণনা শুরু

মুজিব বর্ষের ক্ষণগণনা শুরু
ঢাকা অফিস :

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে মুজিব বর্ষের ক্ষণগণনা শুরু হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের পর ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুর স্বদেশে ফিরে আসার প্রতীক্ষার সঙ্গে তাঁর জন্মশতবার্ষিকীর প্রতীক্ষাকে এক সূত্রে গাঁথার জন্যই এই আয়োজন।

শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) বিকেলে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে জাঁকালো অনুষ্ঠানে ক্ষণগণনার ঘড়ি উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এছাড়া মুজিববর্ষের লোগোও উন্মোচন করেন তিনি। এ সময় মঞ্চে তার পাশে ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্যপ্রযুক্তি-বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় ও তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় এবং বোন শেখ রেহানা।

এর আগে ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের মুহূর্তটিকে প্রতীকীভাবে ফুটিয়ে তোলার মধ্যে দিয়ে শুরু হয়েছে ক্ষণগণনার উদ্বোধনী অনুষ্ঠান। এই আয়োজনে প্রতীকী বিমান অবতরণ ছাড়াও রয়েছে আলোক প্রক্ষেপণে বঙ্গবন্ধুর অবয়ব তুলে ধরা, ২১বার তোপধ্বনি ও গার্ড অব অনার। ১৯৭২ সালে যেভাবে এদেশের সংগ্রামী জনতা বঙ্গবন্ধুকে বরণ করে নিয়েছিল, প্রতীকীভাবে সেই ক্ষণটিও ফুটিয়ে তোলা হয়, ওড়ানো হয় এক হাজার লাল-সবুজ বেলুন এবং অবমুক্ত করা হয় একশটি সাদা পায়রা।

অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন করা ১০ হাজার দর্শক এবং আমন্ত্রিত দুই হাজার দেশি-বিদেশি অতিথি বর্ণাঢ্য এ অনুষ্ঠান উপভোগ করছেন। বঙ্গবন্ধু পরিবারের সদস্যরাও এতে উপস্থিত রয়েছেন। এতে উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা, বিদেশি কূটনীতিক। এছাড়াও জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ নেতা ড. কামাল হোসেন ও বিকল্পধারা বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট ড. একিউএম বদরুদ্দোজা চৌধুরীও অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছেন। অনুষ্ঠানের সার্বিক তত্ত্বাবধানে রয়েছে সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনী।

উপরে