শিরোনাম
সব প্রতিবেশীর সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক চায় বাংলাদেশ: প্রধান উপদেষ্টা বাংলাদেশে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা আরোপে তৎপর ভারতীয় আমেরিকানরা টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরের ঘোষণা সাকিবের প্রথমবারের মতো ইউক্রেনে রাশিয়ার আন্তমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র হামলা কাশ্মীরে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের হামলায় ভারতীয় সেনা নিহত সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর গাজায় ১০০ ট্রাক ত্রাণ লুট করে নিল মুখোশ পরিহিতরা নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 21 March, 2020 01:19

হঠাৎ করেই বেড়েছে নিত্যপণ্যের দাম

হঠাৎ করেই বেড়েছে নিত্যপণ্যের দাম
বাগেরহাট প্রতিনিধি :

রামপালে করোনা ভাইরাস আতংকে বাজারে হঠাৎ করেই বেড়েগেছে নিত্যপণ্যের দাম। চাল ডাল তেল সহ শাকসবজি বিক্রয় হচ্ছে চড়া দামে। 

যদিও জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে ,দেশে খাদ্য সহ প্রয়োজনীয় দ্রব্যের যথেষ্ঠ মজুদ আছে। করোনা ভাইরাসকে মহামারি হিসাবে ঘোষনা দেয়ার পরপরই সাধারণ মানুষের মধ্যে একটা আতংক কাজ করছে। প্রত্যন্ত অঞ্চলেও অজানা আশংকায় নিত্যপণ্যের বাজারে হঠাৎ করেই ক্রেতারা ভীড় জমাচ্ছে।

সরেজমিনে রামপালের বেশ কয়েকটি বাজার ঘুরে দেখা গেছে, নিত্যপণ্যের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে মূল্য তালিকা ঝুলানোর নির্দেশ থাকলেও অধিকাংশ দোকানে নেই মূল্য তালিকা। চালের দাম বস্তা প্রতি বেড়েছে ২০০ থেকে ৩০০ টাকা। এছাড়া প্রতি লিটার তেলে খুচরা ব্যাবসায়ীরা দাম বাড়িয়েছে ৪/৫ টাকা। বেড়েছে শাকসবজির দাম। প্রতি কেজি পেয়াজে বেড়েছে ২০/২৫ টাকা। 

খুচরা বিক্রেতাদের অভিযোগ, মূলত খুলনার বড়বাজার থেকে তারা এসব নিত্যপণ্য পাইকারী ক্রয় করে এনে খোলাবাজারে বিক্রয় করে থাকেন। যোগানের তুলনায় পন্যের চাহিদা বেড়েছে এমন অজুহাতে পাইকারী ব্যাবসায়ীরা দাম বাড়িয়ে দিয়েছে। বেশ কয়েকজন ক্রেতার সাথে কথা বললে তারা অভিযোগ করে বলেন,যে পন্যের দাম দুইদিন আগেও কম ছিলো অসাধূ ব্যাবসায়ীরা তা রাতারাতি বাড়িয়ে দিয়েছে। এ ব্যাপারে প্রশাসনকে ব্যাবস্থা নেয়ার অনুরোধ করেছেন তারা।

রামপাল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তুষার কুমার পাল জানান, কোনো ব্যাবসায়ী যাতে বেশী দামে নিত্যপণ্য বিক্রয় না করতে পারে আমরা সে ব্যাপারে বাজার নিয়মিত মনিটরিং এ রেখেছি। দাম বেশী নেয়ার কোনো সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পাওয়া গেলে মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে তাৎক্ষনিক ব্যাবস্থা নেয়া হবে।  

উপরে