শিরোনাম
সব প্রতিবেশীর সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক চায় বাংলাদেশ: প্রধান উপদেষ্টা যুক্তরাষ্ট্রে প্রথমবারের মতো শিশুর শরীরে ‘বার্ড ফ্লু’ শনাক্ত টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরের ঘোষণা সাকিবের ‘তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে’— ইউক্রেনের সাবেক সেনাপ্রধান ভারতে মসজিদে ‘সমীক্ষা’ চালানো ঘিরে সংঘর্ষ, নিহত ৩ সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর ব্রাজিলে বাস খাদে পড়ে ২৩ জন নিহত নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 19 July, 2020 21:08

ভূয়া করোনা সনদ বিক্রির দায়ে সিলেটে চিকিৎসক আটক

ভূয়া করোনা সনদ বিক্রির দায়ে সিলেটে চিকিৎসক আটক
স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, সিলেট :

প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের ভূয়া সনদ বিক্রির অপরাধে সিলেটে ডা. শাহ আলম নামের এক চিকিৎসককে আটক করে চার মাসের কারাদন্ড দিয়েছে ভ্রাম্যমান আদালত। 

রোববার (১৯ জুলাই) সন্ধ্যায় সিলেট জেলা প্রশাসনের ম্যাজিস্ট্রেট সুনন্দা রায়ের নেতৃত্বে র‌্যাবের একটি দল সিলেট শহরের  ওসমানী মেডিকেল রোডের কাজলশাহ এলাকায় মেডিনোভায় অভিযান চালিয়ে প্রতারক  ডা. শাহ আলমকে আটক করে। এছাড়া অসাধু পন্থায় ভূয়া প্রতিটি  সার্টিফিকেটে ২ হাজার টাকা মূল্যে বিক্রি করে  মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিয়ে প্রতারণা করায় ১ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। 

র‌্যাব ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়,  ডা. শাহ আলম সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসক পরিচয় দিয়ে প্রবাসীদের কাছ থেকে ভূয়া সনদ  বিক্রি করে হাজার হাজার টাকা হাতিয়ে নিয়েছিল ।  তার এই প্রতারকের দায়ে প্রবাসীদের ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে। এমনি তথ্যের ভিত্তিতে নগরীর মেডিনোভায় অভিযান পরিচালনা করেন র‌্যাব ও জেলা প্রশাসক।  

অভিযানকালে অভিযুক্ত চিকিৎসক প্রতারণার বিষয়ে স্বীকার করেছেন বলে জানিয়ে জেলা প্রশাসনের ম্যাজিস্ট্রেট সুনন্দা রায় বলেন, ডা. শাহ আলম ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ডাক্তার না। অথচ তিনি ওসমানীর মেডিকেল অফিসার পরিচয় দিয়ে চেম্বার করছিলেন। পাশাপাশি তিনি প্রবাসীদের কাছে টাকার বিনিময়ে কোনো রকম পরীক্ষা ছাড়াই করোনার ভুয়া রিপোর্ট বিক্রি করছিলেন। তাই তাকে চার মাসের কারাদন্ড ও এক লাখ টাকা অর্থ দন্ড দেওয়া হয়েছে।

উপরে