শিরোনাম
সব প্রতিবেশীর সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক চায় বাংলাদেশ: প্রধান উপদেষ্টা বাংলাদেশে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা আরোপে তৎপর ভারতীয় আমেরিকানরা টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরের ঘোষণা সাকিবের প্রথমবারের মতো ইউক্রেনে রাশিয়ার আন্তমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র হামলা কাশ্মীরে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের হামলায় ভারতীয় সেনা নিহত সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর গাজায় ১০০ ট্রাক ত্রাণ লুট করে নিল মুখোশ পরিহিতরা নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 21 September, 2020 00:24

ভারতের সঙ্গে কষ্টে গড়া সম্পর্ক নষ্ট করছে পেঁয়াজ

ভারতের সঙ্গে কষ্টে গড়া সম্পর্ক নষ্ট করছে পেঁয়াজ
ঢাকা অফিস :

বন্ধুরাষ্ট্র হিসেবে ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে প্রচেষ্টার কথা তুলে ধরে পেঁয়াজ রফতানি বন্ধে দেশটির আকস্মিক পদক্ষেপের সমালোচনা করেছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি।

চলতি মাসের শেষ নাগাদ দু’দেশের মন্ত্রী পর্যায়ের যৌথ পরামর্শক কমিশনের (জেসিসি) সভায় পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ ও সীমান্তে বাংলাদেশি হত্যার জোরালো প্রতিবাদ জানাতে মন্ত্রণালয়কে সুপারিশ করা হয়েছে।

রোববার সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত কমিটির বৈঠকে এ বিষয়ে আলোচনা হয়। এদিন ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক নিয়ে রুদ্ধদ্বার বৈঠকের কথা থাকলেও তা হয়নি। জেসিসির বৈঠক শেষে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হবে বলে কমিটির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

সভা শেষে কমিটির সভাপতি মুহাম্মদ ফারুক খান সাংবাদিকদের বলেন, ‘আগামী ২৯ সেপ্টেম্বর জেসিসির মিটিং। ভারত আমাদের বন্ধু রাষ্ট্র। কিন্তু কিছু কর্মকাণ্ডের জন্য সম্পর্ক নষ্ট হচ্ছে। এত কষ্ট করে সম্পর্ক উন্নয়ন করি আর ছোট্ট পেঁয়াজের জন্য সম্পর্ক নষ্ট হয়। এর কারণে জনমনে বিরূপ প্রভাব পড়ে। হঠাৎ বন্ধ করে দিয়ে পরে দুঃখপ্রকাশ- এসব কোন ধরণের আচরণ?’

এদিকে জেসিসির বৈঠকে সীমান্ত হত্যা বন্ধে বাংলাদেশকে জোরালো পদক্ষেপ নিতে পরামর্শ দিয়েছে সংসদীয় কমিটি।

বৈঠক শেষে ফারুক খান দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সম্মেলনের কথা তুলে ধরে বলেন, ‘গত দুই দিন ভালো মিটিং হয়েছে। এরকম ভালো মিটিং দশটা দেখেছি। দশটা মিটিংয়ে বলা হয়েছে সীমান্তে হত্যা বন্ধ হবে, কিন্তু হয়নি। জোর দিয়ে এগুলো বলতে হবে। আমরা এগুলো বন্ধ চাই। জোরে শোরে এটা বলতে হবে।’

উপরে