শিরোনাম
আগে চারজন দাঁড়াত, এখন একটা মারলে ৪০ জন দাঁড়াবে: ড. ইউনূস যুক্তরাষ্ট্রে স্কুলে বন্দুক হামলায় নিহত ৩ গিনিতে ফুটবল ম্যাচে সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে প্রায় ১০০ নিহত রাশিয়ার রাসায়নিক প্রতিরক্ষা বাহিনীর প্রধান বোমা হামলায় নিহত ভারতে মসজিদে ‘সমীক্ষা’ চালানো ঘিরে সংঘর্ষ, নিহত ৩ সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর ভূমিকম্পে ভানুয়াতুতে নিহত বেড়ে ১৪ নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 31 January, 2024 10:42

রপ্তানিতে নগদ সহায়তা কমাল সরকার

রপ্তানিতে নগদ সহায়তা কমাল সরকার
ঢাকা অফিস :

স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের অন্যতম শর্ত—রপ্তানিতে কোনো প্রণোদনা/নগদ সহায়তা দেওয়া যাবে না। প্রণোদনা বা নগদ সহায়তা ছাড়া রপ্তানির যুগ শুরু হতে আর মাত্র দুই বছর বাকি।

তার আগে এ বছর থেকেই তৈরি পোশাক, কৃষি, চামড়াসহ রপ্তানির ৪৩টি পণ্যে নগদ সহায়তার হার কমিয়েছে সরকার।  

মঙ্গলবার (৩০ জানুয়ারি) বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রা নীতি বিভাগ থেকে এ সম্পর্কিত সার্কুলার জারি করে বৈদেশিক মুদ্রায় লেনদেনের সব অনুমোদিত ডিলার ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের পাঠানো হয়েছে। এই সার্কুলার চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকেই কার্যকর হবে বলে জানানো হয়েছে।

সার্কুলারে বলা হয়েছে, দেশের রপ্তানি বাণিজ্যকে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে সরকার ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ৪৩ খাতে রপ্তানির বিপরীতে রপ্তানি প্রণোদনা/নগদ সহায়তা দিচ্ছে। বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) বিধি-বিধান অনুসারে, বিষয়টি রপ্তানিনির্ভর ভর্তুকি হিসেবে বিবেচিত হয়। স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণ হলে কোনো রকমের প্রণোদনা বা নগদ সহায়তা দেওয়া যাবে না। ২০২৬ সালে স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে বাংলাদেশের উত্তরণ ঘটতে যাচ্ছে। এ রকম উত্তরণ-পরবর্তী সময়ে রপ্তানি প্রণোদনা বা নগদ সহায়তা সম্পূর্ণভাবে একত্রে প্রত্যাহার করা হলে রপ্তানিখাত চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হতে পারে বিবেচনায় এ বছরের ১ জানুয়ারি থেকে বিভিন্ন খাতে নগদ সহায়তার হার অল্প অল্প করে হ্রাসের বিষয়ে সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।  

সার্কুলার অনুসারে, রপ্তানিমুখী দেশীয় বস্ত্রখাতে শুল্ক বন্ড ও ডিউটি ড্র-ব্যাক এর পরিবর্তে বিকল্প নগদ সহায়তা ৪ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৩ শতাংশ দেওয়া হবে। রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাক খাতের (নিট, ওভেন ও সোয়েটার) অন্তর্ভুক্ত সব ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের অতিরিক্ত সুবিধা আগের ৪ শতাংশই বহাল থাকছে। ইউরো অঞ্চলে বস্ত্রখাতের রপ্তানিকারকদের জন্য বিদ্যমান ৩ শতাংশের অতিরিক্ত বিশেষ সহায়তাও ২ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১ শতাংশ দেওয়া হবে। নতুন পণ্য/নতুন বাজার (বস্ত্রখাত) সম্প্রসারণ সহায়তা (আমেরিকা/কানাডা/ইইউ/ইউকে/ভারত/জাপান/অস্ট্রেলিয়া ব্যতীত) ৪ শতাংশ থেকে কমিয়ে দেওয়া হবে ৩ শতাংশ। তৈরি পোশাকের বিশেষ নগদ সহায়তা ১ শতাংশ থেকে কমিয়ে দেওয়া হবে দশমিক ৫০ শতাংশ।

এভাবে মোট ৪৩টি পণ্যের প্রণোদনা বা নগদ সহায়তা পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে সরকারের তরফ থেকে। বিস্তারিত দেখতে ক্লিক করুন

উপরে