শিরোনাম
৮ নভেম্বর লন্ডনে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া! যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরের ঘোষণা সাকিবের জার্মানিতে ইরানের সব কনস্যুলেট বন্ধ ঘোষণা কড়া নিরাপত্তায় নয়াদিল্লির বাংলোয় আছেন শেখ হাসিনা সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর ইরানের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নিলে দাঁতভাঙা জবাব পাবে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র: খামেনি নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 19 July, 2018 01:14

জাপানের সঙ্গে সবচেয়ে বড় বাণিজ্য চুক্তি সই করল ইইউ

জাপানের সঙ্গে সবচেয়ে বড় বাণিজ্য চুক্তি সই করল ইইউ
মেইল রিপোর্ট :

জাপানের সঙ্গে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় বাণিজ্য চুক্তিটি স্বাক্ষর করেছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন। টোকিওতে এ চুক্তি স্বাক্ষরের সময় ইইউর একাধিক শীর্ষ কর্মকর্তা এবং জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে উপস্থিত ছিলেন। 

চুক্তিটি ইইউর ইতিহাসে বৃহত্তম। এর ফলে এমন একটি মুক্তবাণিজ্য অঞ্চল তৈরি হলো। যার আওতায় থাকবে বিশ্বের মোট জিডিপির প্রায় এক-তৃতীয়াংশ এবং ৬০ কোটির বেশি মানুষ।

এ চুক্তির মাধ্যমে বিশ্বজুড়ে বাণিজ্য সংরক্ষণবাদের বিরুদ্ধে একটি ‘কড়া বার্তা’ দেয়া হলো বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।

চুক্তির ফলে ইউরোপের ওয়াইন এবং শূকরের মাংস জাপানি ভোক্তাদের জন্য সস্তা হবে, অন্যদিকে ইউরোপের ভোক্তারা আরও সস্তায় জাপানি যন্ত্রাংশ, চা ও মাছ ভোগ করতে পারবেন।

বাণিজ্য চুক্তিটির ফলে ইইউতে রপ্তানি করা ৯৯ শতাংশ জাপানি পণ্যের শুল্ক মওকুফ হবে। অন্যদিকে জাপানে রপ্তানি করা ৯৪ শতাংশ ইউরোপীয় পণ্যের শুল্ক মওকুফ হলেও পরবর্তীতে তা ৯৯ শতাংশে উন্নীত হবে। মূলত চালের মতো পণ্যের কারণে আপাতত এ পার্থক্য রাখা হয়েছে। উল্লেখ্য, চাল জাপানে সাংস্কৃতিক এবং রাজনৈতিকভাবে খুবই স্পর্শকাতর একটি পণ্য এবং কয়েক যুগ ধরে দেশটি পণ্যটিতে সুরক্ষা দিতে যাচ্ছে।

ইইউ কাউন্সিল প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড টাস্ক বলেন, একটি পরিষ্কার বার্তা পাঠাচ্ছি, আমরা সংরক্ষণবাদের বিরুদ্ধে জোটবদ্ধ। ইইউর আরেক শীর্ষ কর্মকর্তা, ইইউ কমিশনের প্রধান জঁ-ক্লদ ইয়ুঙ্কার জানান, এ চুক্তি স্বাক্ষরের মাধ্যমে আমরা মুক্ত ও ন্যায্য বাণিজ্যের জন্য একটি যৌথ বক্তব্য রাখছি, আমরা দেখাচ্ছি, যখন আমরা একসঙ্গে কাজ করি, তখন আরও বেশি শক্তিশালী ও কার্যকর হয়ে উঠি। তিনি আরও বলেন, চুক্তিটি এ বার্তা দিচ্ছে যে, বাণিজ্য হচ্ছে শুল্ক এবং বাধার চেয়ে বেশি কিছু, এটি মূল্যবোধেরও বিষয়।

উপরে