শিরোনাম
আগে চারজন দাঁড়াত, এখন একটা মারলে ৪০ জন দাঁড়াবে: ড. ইউনূস যুক্তরাষ্ট্রে স্কুলে বন্দুক হামলায় নিহত ৩ গিনিতে ফুটবল ম্যাচে সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে প্রায় ১০০ নিহত রাশিয়ার ‘হাইব্রিড আক্রমণ’ নিয়ে সতর্কতা জার্মানির ভারতে মসজিদে ‘সমীক্ষা’ চালানো ঘিরে সংঘর্ষ, নিহত ৩ সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর ব্রাজিলে বাস দুর্ঘটনায় ৩৮ জনের মৃত্যু নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 21 September, 2018 02:36

ফেসবুকের পর রাশিয়ার ভিকে’তে ব্লকড মিয়ানমার সেনাপ্রধান

ফেসবুকের পর রাশিয়ার ভিকে’তে ব্লকড মিয়ানমার সেনাপ্রধান
মেইল রিপোর্ট :

মিয়ানমারে রোহিঙ্গা মুসলিমদের ওপর গণহত্যা চালানোর দায়ে অভিযুক্ত হওয়ার পর ফেসবুকে নিষিদ্ধ হন দেশটির  সেনাপ্রধান মিন অং হ্লাইয়াং। এবার তার ফেসবুকের রুশ ভার্সন ‘ভিকে’র পেজটিও ব্লক করা হয়েছে।

ব্যবহারকারীদের কাছ থেকে অসংখ্য অভিযোগ পাওয়ায় সোমবার জেনারেল মিন অং হ্লাইয়াং’র ১০ হাজার ফলোয়ারের পেজটি স্থায়ীভাবে ব্লক করে দেয়া হয়েছে। ভিকে’র একটি বিবৃতির বরাত দিয়ে একথা জানিয়েছে ‘দ্য ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল’।

আরও জানিয়েছে, আমরা বার্মিজ ভাষার প্রোফাইলগুলো মনিটর করতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। এজন্য আমরা বার্মিজ ভাষার মডারেটর নিয়োগ দিয়েছি। আমাদের মডারেশন টিম ভিকে’র নিয়ম পরিপন্থী পোস্টগুলো ডিলিট করে দেবে।

সেন্ট পিটার্সবার্গ ভিত্তিক এই কোম্পানি অবশ্য মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর অন্য অ্যাকাউন্টগুলো চালু রেখেছে। এসব অ্যাকাউন্টের বিষয়ে জানতে চাইলে তারা কোনও জবাব দেয়নি।

গত মাসে জাতিসংঘের তদন্ত কর্মকর্তাদের প্রকাশ করা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত বছর মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে ১০ হাজার রোহিঙ্গা হত্যা এবং সেখানকার সাত লাখ রোহিঙ্গাকে সীমান্ত পার হয়ে বাংলাদেশে পালিয়ে যেতে বাধ্য করা হয়। এই লক্ষ্যে সামরিক প্রচারণায় অংশ নেয়া মিন অং হ্লাইয়াংকে অবশ্যই বিচারের মুখোমুখি হতে হবে।

গত মাসের ২৭ আগস্ট মিন অং হ্লাইয়াং এবং দেশটির সেনাবাহিনী মালিকানাধীন মিয়াওয়াড্ডি টিভিসহ ২০ ব্যক্তি ও সংগঠনকে নিষিদ্ধ করে ফেসবুক।

ফেসবুক কর্তৃপক্ষ বলে, জাতিসংঘ মানবাধিকার কাউন্সিলের ফ্যাক্ট-ফাইন্ডিং মিশনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তারা দেশটিতে মানবাধিকারের অপব্যবহারের ক্ষেত্রে এসব ব্যক্তি ও সংগঠনকে সক্রিয় থাকার প্রমাণ পেয়েছে। আমরা চাই তারা যেন আমাদের মাধ্যমে জাতিগত বিদ্বেষ ও ধর্মীয় উত্তেজনা আর ছড়াতে না পারে।

উপরে