শিরোনাম
আগে চারজন দাঁড়াত, এখন একটা মারলে ৪০ জন দাঁড়াবে: ড. ইউনূস যুক্তরাষ্ট্রে স্কুলে বন্দুক হামলায় নিহত ৩ গিনিতে ফুটবল ম্যাচে সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে প্রায় ১০০ নিহত রাশিয়ার ‘হাইব্রিড আক্রমণ’ নিয়ে সতর্কতা জার্মানির ভারতে মসজিদে ‘সমীক্ষা’ চালানো ঘিরে সংঘর্ষ, নিহত ৩ সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর ব্রাজিলে বাস দুর্ঘটনায় ৩৮ জনের মৃত্যু নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 27 October, 2018 03:11

মুহাম্মদ (সা.) কে অবমাননা মতপ্রকাশের স্বাধীনতার সীমালঙ্ঘন: ইউরোপীয় আদালত

মুহাম্মদ (সা.) কে অবমাননা মতপ্রকাশের স্বাধীনতার সীমালঙ্ঘন: ইউরোপীয় আদালত
মেইল রিপোর্ট :

মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) কে অবমাননা করা মতপ্রকাশের স্বাধীনতার সীমালঙ্ঘন বলে রুল জারি করেছেন ইউরোপীয় মানবাধিকার আদালত (ইসিএইচআর)।

রুলে বলা হয়েছে, গঠনমূলক তর্কবিতর্কের ক্ষেত্রে মুহাম্মদ (সা.) কে অবমাননার বিষয়টি অনুমতিযোগ্য সীমার অধীন। কারণ এটা মুসলিমদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানতে পারে এবং ধর্মীয় শান্তিকে ঝুঁকির মুখে ফেলতে পারে। সবচেয়ে বড় কথা, এটি হলো মতপ্রকাশের স্বাধীনতার সীমা লঙ্ঘন।

গত বৃহস্পতিবার অস্ট্রিয়ার ৭ সদস্যের একটি বিচারিক প্যানেলের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়ে ইসিএইচআর এই রুল জারি করেন বলে জানিয়েছে তুরস্কের গণমাধ্যম আনাদোলু এজেন্সি।

২০০৯ সালে মিসেস এ. নামের এক অস্ট্রীয় নারী ‘ইসলাম সম্পর্কিত মৌলিক তথ্য’ শীর্ষক দুইটি সেমিনারে মহানবীর বিয়ে নিয়ে কটূক্তির মামলার প্রেক্ষিতে এই রুল জারি হলো।

বৃহস্পতিবার প্রকাশিত আদালতের এক বিবৃতি অনুসারে, ভিয়েনার আঞ্চলিক অপরাধ আদালতের মতে মিসেস এস. পরোক্ষভাবে এটাই বুঝিয়েছেন যে মুহাম্মদ (সা.) শিশুদের প্রতি কামুক ছিলেন। তাই ২০১১ সালের ফ্রেবুয়ারিতে ধর্মীয় বিশ্বাসে আঘাত দেয়ার দায়ে অভিযুক্ত করা হয়।

এই নারীকে ৫৪৭ ডলার জরিমানা এবং মামলার সব খরচ বহনের আদেশ দেয়া হয়েছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, ২০১১ সালের ডিসেম্বরে মিসেস এ. ভিয়েনার আপিল কোর্টে আবেদন করেন। কিন্তু আপিল কোর্ট নিম্ন আদালতের বক্তব্যকেই সমর্থন করেন। এরপর ২০১৩ সালের ১১ ডিসেম্বর মামলাটির কার্যবিধি নবায়নের আবেদন খারিজ করে দেন দেশটির সুপ্রিম কোর্ট।

আরও বলা হয়, মিসেস এস. পরে ইসিএইচআর’র মতপ্রকাশের স্বাধীনতা সংক্রান্ত ১০ নম্বর অনুচ্ছেদের অধীনে একটি অভিযোগ করেন। অভিযোগে তিনি বলেন যে অস্ট্রিয়ার আদালতগুলো তার মতপ্রকাশের অধিকারকে খর্ব করে রায় প্রদান করেছেন।

উপরে