শিরোনাম
শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে এনে বিচারের মুখোমুখি করা উচিত আকাশসীমা বন্ধ করল জর্দান-ইরাক টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরের ঘোষণা সাকিবের যুক্তরাজ্যে টাটার কারখানা বন্ধ, প্রায় ৩ হাজার মানুষ কর্মহীন অক্টোবরে পাকিস্তান যাচ্ছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে হুমায়ূন আহমেদ সাহিত্য পুরস্কার পেলেন ইমদাদুল হক মিলন ও মাহবুব ময়ূখ রিশাদ বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর ইসরাইলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা করল ইরান নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 5 July, 2024 01:03

স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে ভোটকেন্দ্রে ঋষি সুনাক

স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে ভোটকেন্দ্রে ঋষি সুনাক
মেইল রিপোর্ট :

যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক সাধারণ নির্বাচনে ভোটারদের কনজারভেটিভ দল বেছে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। এ সময় তিনি একটি ভোটকেন্দ্রে তার স্ত্রী অক্ষতা মূর্তির সঙ্গে একটি ছবি শেয়ার করেন।

যুক্তরাজ্যের সাধারণ নির্বাচনের ভোট চলছে। স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার সকাল সাতটায় শুরু হওয়া ভোটগ্রহণ চলবে রাত ১০টা পর্যন্ত।  

যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ভোটারদের লেবার পার্টির ‘সুপারমেজরিটি’ ঠেকানোরও আহ্বান জানিয়েছেন।

৪৪ বছর বয়সী ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রধানমন্ত্রী সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ‘এক্স’ এর একটি পোস্টে বলেন, লেবার পার্টির ‘সুপার মেজরিটি’ ঠেকাতে কনজারভেটিভ পার্টিকে ভোট দিন। ওই পোস্টে এ দম্পতিকে হাত ধরে একটি ভোটকেন্দ্রে হাঁটতে দেখা গেছে৷

পাঁচজন প্রধানমন্ত্রীর অধীনে ১৪ বছরেরও বেশি সময় ধরে ক্ষমতায় কনজারভেটিভ পার্টি।

সুনাকের হঠাৎ নির্বাচনের ঘোষণার পর ছয় সপ্তাহের প্রচারাভিযানে লেবার পার্টির নেতৃত্বদানকারী ৬১ বছর বয়সী কেয়ার স্টারমারকে পেছনে ফেলেছেন।

যদিও নির্বাচনী জরিপগুলো জানিয়েছে, এবারের নির্বাচনে ভরাডুবি হবে ঋষি সুনাক ও তার দল ক্ষমতাসীন কনজারভেটিভ পার্টির (টোরি)।

এবার ৪ হাজার ৫১৫ জন প্রার্থী নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। বিভিন্ন দল থেকে প্রায় ৩৪ জন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ নাগরিক এবারের নির্বাচনে প্রার্থী হিসেবে লড়াই করছেন। মে মাসে প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক নির্বাচনের ডাক দেন।  

এবারের নির্বাচনে মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হচ্ছে ক্ষমতাসীন কনজারভেটিভ পার্টি ও বিরোধী লেবার পার্টির মধ্যে।

উপরে