দেশের প্রথম আলোকিত সিটি গড়ার লক্ষ্যে এবার সিলেট মহানগরীতে ৭৮৯ কোটি ৩৮ লাখ ৪৭হাজার টাকার আয় ও সমপরিমাণ টাকার ব্যয় ধরে বাজেট ঘোষণা করা হয়েছে।
রোববার (২৫ আগস্ট) বেলা ১১টার দিকে সিলেট নগরীর দরগাস্থ অভিজাত হোটেল স্টার প্যাসিফিকে উন্মুক্ত পরিবেশে সিলেটে সিটি কর্পোরেশনের (সিসিক) মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী ২০১৯-২০২০ অর্থবছরের বাজেট ঘোষনা করেন।
প্রণয়নকৃত বাজেটে উল্লেখযোগ্য আয়ের খাতগুলো হলো- হোল্ডিং ট্যাক্স ৪৪ কোটি ৮ লাখ ৮০হাজার টাকা, স্থাবর সম্পত্তি হস্তান্তরের উপর কর ৮ কোটি ৫০ লাখ টাকা, ইমারত নির্মাণ ও পুনঃ নির্মাণের উপর কর ২ কোটি টাকা, পেশা ব্যবসার উপর কর ৬ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা, বিজ্ঞাপনের উপর কর ১ কোটি ২০ লাখ টাকা, বিভিন্ন মার্কেটের দোকান গ্রহীতার নাম পরিবর্তনের ফি ও নবায়ন ফিস বাবদ ২৫ লাখ টাকা, ঠিকাদারী তালিকাভুক্তি ও নবায়ন ফিস বাবদ ২৮ লাখ টাকা, তবাস টার্মিনাল ইজারা বাবদ আয় ৬০ লাখ টাকা, খেয়াঘাট ইজারা বাবদ ২০ লাখ টাকা, সিটি কর্পোরেশনের সম্পত্তি ও দোকান ভাড়া বাবদ ৯০ লাখ টাকা, রাস্তা কাটার ক্ষতিপূরণ বাবদ আয় ১০ লাখ টাকা, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা খাতে আয় ১ কোটি ২০ লাখ টাকা, পানির সংযোগ লাইনের মাসিক চার্জ বাবদ বছরে ৩ কোটি ৮০ লাখ টাকা, পানির লাইনের সংযোগ ও পুনঃসংযোগ ফিস বাবদ ১ কোটি টাকা, নলকুপ স্থাপনের অনুমোদন ও নবায়ন ফি বাবদ ১ কোটি ৫০ লাখ টাকা আয় ধরা হয়েছে।
এছাড়া সিলেট নগরবাসী নিয়মিত হোল্ডিং ট্যাক্সসহ অন্যান্য বকেয়া পাওনা পরিশোধ হলে বাজেট বছরে সিলেট সিটি কর্পোরেশনের নিজস্ব খাতে ৭৯ কোটি ৪২ লাখ ৯৬ হাজার টাকা আয় হবে বলে মনে করেন মেয়র আরিফ।
তিনি বাজেটে সরকারী উন্নয়ন সহায়তা মঞ্জুরী খাতে ২০ কোটি টাকা, সরকারী বিশেষ উন্নয়ন সহায়তা মঞ্জুরী খাতে ১০ কোটি টাকা, অন্যান্য প্রকল্প মঞ্জুরী বাবদ ১ কোটি টাকা, সিলেট মহানগরীর অবকাঠামো নির্মাণ শীর্ষক প্রকল্প খাতে ২শ’ কোটি টাকা, সিলেট মহানগরীর ১১টি ছড়া সংরক্ষণ ও আরসিসি রিটেইনিং ওয়াল নির্মাণ শীর্ষক প্রকল্প খাতে ৩৪ কোটি টাকা, ভারতীয় অনুদানের সিলেট সিটি কর্পোরেশনের উন্নত পরিবেশ ও শিক্ষার মান উন্নয়নে সিটি কর্পোরেশন এলাকায় অবকাঠামো নির্মাণ শীর্ষক প্রকল্প খাতে ১০ কোটি টাকা, দক্ষিণ সুরমায় জমি অধিগ্রহণ ও ট্রাক টার্মিনাল নির্মাণ শীর্ষক প্রকল্পে ১ কোটি ৫০ লাখ টাকা, দক্ষিণ সুরমা শেখ হাসিনা শিশু পার্কে রাইড স্থাপন প্রকল্প খাতে ১০ কোটি টাকা, সিলেট মহানগরীর যানজট নিরসন ও সৌন্দর্যবর্ধন নিমার্ণ শীর্ষক প্রকল্প খাতে ১ কোটি টাকা, বিভিন্ন ছড়া খনন ও প্রতিবন্ধকতা অপসারন প্রকল্প খাতে ৫ কোটি টাকা, সিটি কর্পোরেশন এসফল্ট প্লান্ট স্থাপন ও বিভিন্ন উন্নয়ন কাজে জমি অধিগ্রহন/ক্রয় খাতে ৫০ কোটি টাকা, সিটি কর্পোরেশনের নিজস্ব ফিলিং স্টেশন স্থাপন খাতে ২ কোটি টাকা, সিটি কর্পোরেশনের প্লাষ্টিক রিসাইক্লিন প্লান্ট স্থাপন খাতে ৫ কোটি টাকা, এম. সাইফুর কলেজ নির্মান প্রকল্প খাতে ৫ কোটি টাকা, কুমারপাড়ায় সিটি কর্পোরেশনের নগর মাতৃসদন ও ডায়াগনষ্টিক সেন্টার স্থাপন খাতে ১০ কোটি টাকা, লালমাটিয়ায় ডাম্পিং গ্রাউন্ড উন্নয়ন খাতে ৬০ কোটি টাকা, পানি শোধনাগার এর উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্ধি ও বোতলজাত করে বিক্রয় প্রকল্পের জন্য ১০ কোটি টাকা, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা স্যানেটারী ল্যান্ড ফিল্ড নির্মাণ প্রকল্পে ৫০ কোটি টাকা, দক্ষিণ সুরমায় এমজিএসপির সহায়তায় আধুনিক বাস টার্মিনাল নির্মাণ শীর্ষক প্রকল্পে ৬৫ কোটি টাকা, উৎপাদন নলকূপ স্থাপন ২ কোটি টাকা, পানির লাইন স্থাপন খাতে ৩ কোটি টাকা, ২৭টি ওয়ার্ডে কাউন্সিলর গণের স্থায়ী অফিস স্থাপন প্রকল্প ২ কোটি টাকা, এমজিএসপি প্রকল্প খাতে বরাদ্দ ৫ কোটি টাকা, ইউনিসেফের অর্থায়নে সিলেট সিটি কর্পোরেশন এলাকায় সুবিধা বঞ্চিত মা ও শিশুদের জীবনমান উন্নয়নে সামাজিক পরিসেবা কাঠামো শক্তিশালীকরন প্রকল্প বাবদ ৯০ লাখ টাকা, নগরীর বস্তি সমূহের উন্নয়ন প্রকল্প খাতে ৫০ লাখ টাকা এবং সিটি কর্পোরেশনের নিজস্ব প্রকল্প লালদিঘী বঙ্গবন্ধু মাল্টিপ্লান কমপ্লেক্স নির্মাণ, পৌরবিপনীতে আইসিটি ভবন নির্মাণ, ধোপাদিঘীতে বহুতল বাণিজ্যিক ভবন নির্মাণ ও অন্যান্য খাতে আয় বাবদ মোট ৭৪ কোটি টাকা ধরা হয়েছে।
এদিকে বাজেটে রাজস্ব খাতে ব্যয় বরাদ্দ ধরা হয়েছে মোট ৬৭ কোটি ৪৩ লাখ টাকা। তারমধ্যে সাধারণ সংস্থাপন খাতে ২৯ কোটি ৭ লাখ টাকা, শিক্ষা ব্যয় খাতে ২৯ কোটি ৭ লক্ষ টাকা, শিক্ষা ব্যয় খাতে ৪ কোটি ৬৮ লাখ টাকা, সামাজিক, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান প্রতিবন্ধি ও মুক্তিযোদ্ধাদের অনুদান খাতে ২ কোটি ৭০ লাখ টাকা, স্বাস্থ্য ও পয়ঃপ্রণালী ব্যয় খাতে ১০ কোটি ২৬ লাখ টাকা, ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ খাতে ২০ লাখ টাকা, বৃক্ষ রোপন ও রক্ষণাবেক্ষণ ব্যয় খাতে ২০ লাখ টাকা, মোকদ্দমা ফি ও পরিচালনা ব্যয় খাতে ৩০ লাখ টাকা, জাতীয় দিবস উদযাপন খাতে ব্যয় ২৫ লাখ টাকা, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম শতবার্ষিকী উদযাপন খাতে ব্যয় ১ কোটি টাকা, খেলাধুলা ও সংস্কৃতি ব্যয় খাতে ২০ লাখ টাকা, মেয়র কাপ ক্রিকেট ও ফুটবল টুর্ণামেন্ট ব্যয় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা, মেয়র কাপ ব্যাডমিন্টন টুর্ণামেন্ট ব্যয় বরাদ্দ ১০ লাখ টাকা, রিলিফ/জরুরী ত্রাণ ব্যয় বরাদ্দ ২৫ লাখ টাকা, আকষ্মিক দুর্যোগ/বিপর্যয় ব্যয় বরাদ্দ ২৫ লাখ টাকা, রাস্তা আলোকিতকরণ ব্যয় বরাদ্দ ২ কোটি ৮০ লাখ টাকা, কার্যালয় /ভবন ভাড়া বাবদ বরাদ্দ ১ কোটি টাকা, নিরাপত্তা/সিকিউরিটি পুলিশিং ব্যয় খাতে ৩০ লাখ টাকা, অন্যান্য ব্যয় খাতে ৩০ লাখ টাকা ব্যয় বরাদ্দ এবং পানি সরবরাহ শাখার সংস্থাপন ব্যয়সহ পানির লাইনের সংযোগ ব্যয়, পাম্প হাউজ, মেশিন, পাইপ লাইন মেরামত ও সংস্কারসহ মোট ১২ কোটি ৩১ লাখ টাকা ব্যয় বরাদ্দ রাখা হয়েছে।
বাজেটে রাজস্ব খাতে অবকাঠামো উন্নয়ন ব্যয় বাবদ মোট ৫২ কোটি ৮০ লাখ টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। তারমধ্যে রাস্তা নির্মাণ, রাস্তা মেরামত/সংস্কার, ব্রীজ/কালভার্ড মেরামত/সংস্কার, ড্রেুন নির্মাণ/মেরামত, সরঞ্জাম যন্ত্রপাতি ও সম্পদ ক্রয়, সিটি কর্পোরেশনের ভবন নির্মাণ/মেরামত, সিটি কর্পোরেশনের নিজস্ব স্টাফ কোয়ার্টার নির্মাণ ও সংস্কার, ঢাকায় সিটি কর্পোরেশনের নিজস্ব লিয়াজো অফিস/ফ্ল্যাট ক্রয়, কসাই খানা নির্মাণ/ময়লা আবর্জনা ফেলার জায়গা উন্নয়ন, ধর্মীয় প্রতিষ্টান, মাজার, কবর স্থান/শশ্মান ঘাট/ঈদগাহ উন্নয়ন, সিটি কর্পোরেশনের যানবাহন রক্ষার গ্যারেজ নির্মাণ, সিটি কর্পোরেশনের যানবাহন রক্ষণাবেক্ষনে ওয়ার্কসপ নির্মাণ, হাট বাজার উন্নয়ন, বাস টার্মিণাল সংস্কার ও উন্নয়ন, সিলেট সিটি কর্পোরেশন এলাকায় পাঠাগার নির্মাণ, নাগরিক নিরাপত্তার জন্য গুরুত্বপূর্ণ রাস্তায় সিসি ক্যামেরা স্থাপন, গভীর নলকূপ স্থাপন, নারীদের উন্নয়নে প্রকল্প গ্রহণ, এমজিএসপি প্রকল্পের রক্ষণাবেক্ষণ কাজের নিজস্ব অর্থ ব্যয়, সিটি কর্পোরেশনের জন্য এ্যাম্বুলেন্স ক্রয় সহ ইত্যাদি ব্যয় উল্লেখযোগ্য।
এছাড়া সরকারি উন্নয়ন সহায়তা মঞ্জুরী খাতে ২০ কোটি টাকা, সরকারি বিশেষ উন্নয়ন সহায়তা মঞ্জুরী খাতে ১০ কোটি টাকা, অন্যান্য প্রকল্প মঞ্জুরী বাবদ ১ কোটি টাকা, সিলেট মহানগরীর অবকাঠামো নির্মাণ শীর্ষক প্রকল্প খাতে ২শ’ কোটি টাকা, সিলেট মহানগরীর ১১টি ছড়া সংরক্ষণ ও আরসিসি রিটেইনিং ওয়াল নির্মাণ শীর্ষক প্রকল্প খাতে ৩৪ কোটি টাকা, ভারতীয় অনুদানের সিলেট সিটি কর্পোরেশনের উন্নত পরিবেশ ও শিক্ষার মান উন্নয়নে সিটি কর্পোরেশন এলাকায় অবকাঠামো নির্মাণ শীর্ষক প্রকল্প খাতে ১০ কোটি টাকা, দক্ষিণ সুরমায় জমি অধিগ্রহণ ও ট্রাক টার্মিনাল নির্মাণ শীর্ষক প্রকল্পে ১ কোটি ৫০ লাখ টাকা, দক্ষিণ সুরমায় শেখ হাসিনা শিশু পার্কে রাইড স্থাপন প্রকল্প খাতে ১০ কোটি টাকা, সিলেট মহানগরীর যানজট নিরসন ও সৌন্দর্যবর্ধন নির্মাণ শীর্ষক প্রকল্প খাতে ১ কোটি টাকা, বিভিন্ন উন্নয়ন কাজে জমি অধিগ্রহণ /ক্রয় খাতে ৫০ কোটি টাকা, সিটি কর্পোরেশনের নিজস্ব ফিলিং স্থাপন খাতে ২ কোটি টাকা, সিটি কর্পোরেশনের প্লাষ্টিক রিসাইক্লিন প্লান্ট স্থাপন খাতে ৫ কোটি টাকা, এম. সাইফুর রহমান কলেজ নির্মাণ প্রকল্প খাতে ৫ কোটি টাকা, কুমারপাড়ায় সিটি কর্পোরেশনের নগর মাতৃসদন ও ডায়াগনষ্টিক সেন্টার স্থাপন খাতে ১০ কোটি টাকা, লালমাটিয়ায় ডাম্পিং গ্রাউন্ড উন্নয়ন খাতে ৬০ কোটি টাকা, পানি শোধনাগার এর উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্ধি ও বোতলজাত করে বিক্রয় প্রকল্পের জন্য ১০ কোটি টাকা, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা স্যানেটারী ল্যান্ড ফিল্ড নির্মাণ প্রকল্পে ৬৫ কোটি টাকা, উৎপাদন নলকূপ স্থাপন খাতে ২ কোটি টাকা, পানির লাইন স্থাপন খাতে ৩ কোটি টাকা, ২৭টি ওয়ার্ডে কাউন্সিলর গণের স্থায়ী অফিস স্থাপন প্রকল্প ২ কোটি টাকা, এমজিএসপি প্রকল্প খাতে বরাদ্দ ৫ কোটি টাকা, ইউনিসেফের অর্থায়নে সিলেট সিটি কর্পোরেশন এলাকার সুবিধা বঞ্চিত মা ও শিশুদের জীবনমান উন্নয়নে সামাজিক পরিসেবা কাঠামো শক্তিশালীকরণ প্রকল্প বাবদ ৯০ লক্ষ টাকা, আরবান প্রাইমারী হেল্থ কেয়ার সার্ভিসেস ডেলিভারী প্রকল্প ৫০ লাখ টাকা, নগরীর বস্তি সমূহের উন্নয়ন প্রকল্প খাতে ৫০ লাখ টাকা এবং সিটি কর্পোরেশনের নিজস্ব প্রকল্প লালদিঘী বঙ্গবন্ধু মাল্টিপ্লান কমপ্লেক্স নির্মাণ, পৌরবিপরীতে আইসিটি ভবন নির্মাণ, ধোপাদিঘীতে বহুতল বাণিজ্যিক ভবন নির্মাণ ও অন্যান্য খাতে ব্যয় বাবদ মোট ৭৪ কোটি টাকা ধরা হয়েছে।
বাজেট ঘোষণা করার আগে মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী বলেন, দেশের প্রথম ‘ডিজিটাল সিলেট সিটি প্রকল্পের’ লক্ষ্যে সিলেট মহানগরীতে বিনামূল্যে ইন্টারনেট সুবিধা দিতে গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় ‘ওয়াইফাই জোন’ স্থাপনের জন্য সিলেট সিটি কর্পোরেশন দীর্ঘ দিন থেকে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় সিলেটে বিনামূল্যে ইন্টারনেট সুবিধা দিতে গুরুত্বপূর্ণ ৬২টি এলাকায় ফ্রি ওয়াইফাই জোন তৈরি করা হচ্ছে। ডিজিটাল সিলেট সিটি প্রকল্প এর আওতায় নগরের ১৬২টি ওয়াই-ফাই এক্সেস পয়েন্ট(এপি) - বিনামূল্যে ওয়াই-ফাই ব্যবহারের সুবিধা থাকবে। প্রাথমিক অবস্থায় পরীক্ষামূলকভাবে ৬২টি ওয়াইফাই জোন করা হচ্ছে।
তিনি বলেন, এই উদ্যোগ সফল হলে পর্যায়ক্রমে পুরো নগরীকে ফ্রি ওয়াই-ফাইয়ের আওতায় নিয়ে আসা হবে। এছাড়া তিনি আগের বছরের সিলেট সিটি কর্পোরেশনের উন্নয়নমূলক কাজগুলো এখনো চলমান রয়েছে বলে উল্লেখ করেন।
এ প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য সহযোগীতা করছে বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল ও সংশ্লিষ্টবৃন্দরা । এই জন্য তাদেরকে সিলেট সিটি কর্পোরেশনের পক্ষ থেকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান তিনি । এদিকে রোববারের সিলেট সিটি কর্পোরেশনের ২০১৯-২০২০ অর্থ বছরের ঘোষিত বাজেটে সহযোগীতায় করেন অর্থ-সংস্থাপন কমিটির সভাপতি কাউন্সিলর তাকবির ইসলাম পিন্টু ও সদস্য কাউন্সিলর রাশেদ আহমদ, কাউন্সিলর নাজনীন আকতার কণা, কাউন্সিলর এ বি এম জিল্লুর রহমান উজ্জল, কাউন্সিলর সোহেল আহমদ রিপন এবং সদস্য সচিব প্রধান হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা আ ন ম মনছুফ প্রমুখ।