শিরোনাম
অর্ন্তবর্তী সরকারের প্রধান চ্যালেঞ্জ রাষ্ট্র সংস্কার ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদের নিয়ন্ত্রণ যাচ্ছে রিপাবলিকানদের হাতে টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরের ঘোষণা সাকিবের জার্মানিতে ইরানের সব কনস্যুলেট বন্ধ ঘোষণা কাশ্মীরে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের হামলায় ভারতীয় সেনা নিহত সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর শ্রীলঙ্কায় আগাম ভোটে বড় জয় পেল বামপন্থী প্রেসিডেন্ট অনূঢ়ার জোট নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 6 August, 2018 02:51

‘নারী উদ্যোক্তাদের সাপোর্ট ও প্রমোট করার উদ্দেশ্যে ওয়েন্ড প্রতিষ্ঠিত’

‘নারী উদ্যোক্তাদের সাপোর্ট ও প্রমোট করার উদ্দেশ্যে ওয়েন্ড প্রতিষ্ঠিত’
উইমেন এন্ট্রাপ্রিনিওয়ার্স নেটওয়ার্ক ফর ডেভেলপমেন্ট এসোসিয়েশনের (ওয়েন্ড) প্রেসিডেন্ট ড. নাদিয়া বিনতে আমিন

বিশ্বের সর্বত্রই এখন নারী জাগরনের স্বর্নালী সময়। পিছিয়ে নেই বাংলাদেশও। এর মধ্যে নারী উদ্যোক্তা এবং নারী উদ্যোক্তাদের পৃষ্ঠপোষকদের অবদানই সবচেয়ে বেশি বলে ধরা হয়। এক্ষেত্রে অন্যতম ড. নাদিয়া বিনতে আমিন। তিনি একাধারে বিয়াস এন্টারপ্রাইজ এর সত্ত্বাধিকারী, বেস্ট লাইফ ইন্সুরেন্সের পরিচালক, তারা ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান, আরসিএস এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক, প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য এবং ওমেন এন্ট্রাপ্রিনিওয়ার্স অ্যাসোসিয়েশন বাংলাদেশ (উইভ) এর সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট। 
নারী উদ্যোক্তা শ্রেণির ক্ষমতায়নে ড. নাদিয়া বিনতে আমিন প্রতিষ্ঠা করেছেন  উইমেন এন্ট্রাপ্রিনিওয়ার্স নেটওয়ার্ক ফর ডেভেলপমেন্ট এসোসিয়েশন  (ওয়েন্ড)। তিনি এর প্রেসিডেন্ট। এই সংগঠনের মূল লক্ষ্য নারী ব্যবসায়ীদের সার্বিক উন্নয়নে কাজ করা। প্রতিষ্ঠানটি সারাদেশে নারী উদ্যোক্তাদের থিউরিটিক্যাল সাপোর্ট এর পাশাপাশি ট্রেড লাইন্সেস প্রাপ্তি, ই-টিআইএন ও ভ্যাট রেজিস্ট্রেশন করে দেওয়া, ট্রেনিং এর ব্যবস্থা করা, স্থানীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে পণ্য বাজারজাতকরণে সহায়তা, টেকনোলজি বিষয়ে সাপোর্ট দেওয়া, নারীর  ক্ষমতায়নে নেটওয়ার্ক গড়ে তোলাসহ নানা কাজ করে। সংগঠনটির উদ্দেশ্য, বাংলাদেশে নারী জাগরন, নারী উন্নয়ন এবং নিজের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে কথা বলেছেন নিউইয়র্ক মেইল-এর সাথে। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন আমাদের প্রতিবেদক সিদ্দিকা তুলি

 

নিউইয়র্ক মেইল: বাংলাদেশে নারী জাগরণ, নারী উন্নয়ন, বিষয়গুলোকে কিভাবে দেখেন?
ড. নাদিয়া বিনতে আমিন: নারীরা আজ উন্নয়নের সহযাত্রী। অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে রাজনীতি, অর্থনীতিসহ সমাজের প্রায় সর্বক্ষেত্রে নারীরা অবদান রেখে চলেছে। অনেক বাধা পাড়ি দিয়ে লড়াই করে এগিয়ে যাচ্ছে তারা। উন্নয়ন ও ক্ষমতায়নে স্বাধীনতা পরবর্তী ৪৫ বছরে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নারীরা তাদের কর্মদক্ষতার দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করতে পেরেছে। দেশের প্রধানমন্ত্রী, বিরোধী রাজনৈতিক দলের নেত্রী, জাতীয় সংসদের স্পিকার, পুলিশ, সেনাসদস্য, জনপ্রশাসনে উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, বৈমানিক, বিচারক, খেলোয়াড়, এমনকি সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ এভারেস্টের চূড়াতেও নারীর পদচারণা লক্ষ্যণীয়।
আমি বলবো, বাংলাদেশে এখন নারী উন্নয়ন উদাহরণের পর্যায়ে উন্নীত হয়েছে। সচেতনতা বেড়েছে। বেড়েছে কর্মক্ষেত্রে নারীদের অংশগ্রহণ ও অবদান। এখন সময় এসেছে নারীদের কর্মক্ষেত্রে মানসিক স্বাস্থ্য নিশ্চিত করা। দেশের ছোট-বড় যে প্রতিষ্ঠান হোক নারী থেকে ভালো কাজ আদায় করে নিতে হলে, নারীদের অর্থনীতিতে অবদান রাখার সুযোগ দিতে হলে মানসিক স্বাস্থ্যের প্রতি নজর দিতে হবে। কর্মক্ষেত্রে নারীর মানসিক শান্তি এখন অধিকার। 

নিউইয়র্ক মেইল: ওয়েন্ড-এর প্রতিষ্ঠা নিয়ে বলুন, এর উদ্দেশ্য কি ছিল?
ড. নাদিয়া বিনতে আমিন: আমি ওমেন এন্ট্রাপ্রিনিওয়ার্স এসোসিয়েশন বাংলাদেশ এর ভাইস প্রেসিডেন্ট ছিলাম। অনেক সংগঠনের সদস্য ছিলাম। আমি দেখলাম নারী উদ্যোক্তারা আন্তর্জাতিক কোন মেলায় অংশ নিতে বিমানের টিকেট করা থেকে শুরু করে সবক্ষেত্রে  হিমশিম খেতে হয়। ধার করে টিকেট করে, মেলায় পণ্য বিক্রি করে সব ধার করে দেখা গেল কিছুই থাকলো না। পরিশ্রমটাই বৃথা। আবার অনেক নারী উদ্যোক্তা, ব্যবসায়ী ট্রেড লাইন্সেস করতে পারেন না, কোথায় করতে হবে সেটাও জানেন না। এক্ষেত্রে আগ বাড়িয়ে সহযোগিতা করলে অনেকে নিতে চায় না। সেজন্য আমরা ভাবলাম এসব নারী উদ্যোক্তা ব্যবসায়ীদের জন্য কিছু করা যায় কিনা। সেই ভাবনা থেকেই ওয়েন্ড (উইমেন এন্ট্রাপ্রিনিওয়ার্স নেটওয়ার্ক ফর ডেভেলপমেন্ট এসোসিয়েশন) করা। এ সংগঠনের মাধ্যমে আমরা ঢাকার বাইরে অর্থাৎ সারাদেশে নারীদের নিয়ে কাজ করতে চাই।

নিউইয়র্ক মেইল: ওয়েন্ড নিয়ে আপনার ভবিষ্যত পরিকল্পনা কী?
ড. নাদিয়া বিনতে আমিন: আমি দীর্ঘদিন থেকে নারী উদ্যোক্তাদের সহায়তায় কাজ করে এমন বিভিন্ন সংগঠনের সঙ্গে জড়িত ছিলাম। আমি দেখেছি সবাই নারী উদ্যোক্তাদের কল্যাণে কাজ করার প্রতিশ্রুতি দেয়, চেষ্টাও করে। কিন্তু একটা সময় টিমওয়ার্ক গড়ে উঠে না। আমি অনেক সময় নিজের পয়সা দিয়ে মেয়েদেরকে টিকেট করে দিয়েছি, কখনো হোটেল ভাড়া, ট্রান্সপোর্ট খরচ দিয়েছি। কিন্তু এভাবে তো হয় না। 

একটা মেয়েকে তো ব্যক্তিগতভাবে স্বাবলম্বী হওয়ার বিকল্প নেই। তখন থেকে ভাবতাম মেয়েদের এসব চ্যালেঞ্জ কিভাবে মোকাবেলা করা যায়। সবাই মিলে নারী উদ্যোক্তাদের এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সরকারি অনুমোদনের একটা সংগঠন করি তাহলে কেমন হয়। সেই ভাবনা থেকে গত ৫ বছর চেষ্টা করে ২০১৭ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর ওয়েন্ড অনুমোদন পেয়েছি। নারী উদ্যোক্তাদের সাপোর্ট ও প্রমোট করার উদ্দেশ্য নিয়ে এ সংগঠন করা। এ সংগঠনের মাধ্যমে নারীদের থিউরিটিক্যাল সাপোর্ট দেওয়া যায়। এ সংগঠনের মাধ্যমে ট্রেড লাইন্সেস প্রাপ্তি, ই-টিআইএন ও ভ্যাট রেজিস্ট্রেশন করে দেওয়া। কোন নারী একটি পণ্য তৈরি করে, সে পণ্য বিষয়ে ট্রেনিং এর মাধ্যমে তাকে এক্সপোর্ট করে তোলার ব্যবস্থা করা। স্থানীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে পণ্য বাজারজাতকরণে সহায়তা। টেকনোলজি বিষয়ে সাপোর্ট দেওয়া। নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা, যাতে একজন আরেকজনের পরিপূরণ হিসেবে নারীরা উঠে আসতে পারে তার ব্যবস্থা করা। এ সংগঠনের মাধ্যমে আমি নিজের কোন বেনিফিট এর চিন্তাও করি না। কিন্তু বর্তমান সরকারের নারীর ক্ষমতায়ন কার্যক্রমকে বেগবান করতে নারী উদ্যোক্তাদের সহায়তায় এ সংগঠনের মাধ্যমে কাজ করে যেতে চাই।

নিউইয়র্ক মেইল: ওয়েন্ড সারাদেশে কিভাবে কাজ করবে?
ড. নাদিয়া বিনতে আমিন: প্রাথমিকভাবে আমরা ৮টি বিভাগে কার্যক্রম শুরু করবো। ওয়েন্ড এর ৮ জন সদস্য ৮টি বিভাগের দায়িত্বে থাকবেন। ৮টি বিভাগে ৮ জন নারী উদ্যোক্তাকে একটি নির্দিষ্ট ফোন নম্বর দেওয়া হবে। বিভাগের দায়িত্বে থাকা নারী উদ্যোক্তা তার বিভাগের প্রতিটি জেলার নারী উদ্যোক্তাদের সমস্যা নোট করে আমাদের জানাবেন। আমরা কেন্দ্র থেকে তার সমাধানের চেষ্টা করবো। ইতোমধ্যে আমরা এ সংগঠনের কাজ শুরু করে দিয়েছি। বাণিজ্যমেলায় নারী উদ্যোক্তা ব্যবসায়ীদের পণ্য নিয়ে এসএমই ফাউন্ডেশনের প্যাভেলিয়নে ওয়েন্ড এর একটি স্টল নেওয়া হয়েছে। সেখানে নারী উদ্যোক্তা ব্যবসায়ীদের পণ্য প্রদর্শন ও বিক্রি করা হচ্ছে।

নিউইয়র্ক মেইল: ওয়েন্ড এর মতো নারী উদ্যোক্তা ব্যবসায়ীদের নিয়ে কাজ করা কয়টি সংগঠন আছে?
ড. নাদিয়া বিনতে আমিন: আমার জানা মতে নারী উদ্যোক্তা ব্যবসায়ীদের কল্যাণে কাজ করে  উইভ, জয়িতা, তৃণমূল আর ওয়েন্ড সরাসরি ট্রেড বডি হিসেবে লাইন্সেস পেয়েছে। অনেক চেম্বার, ফেডারেশন আছে যারা নারীদের নিয়ে কাজ করে। তারা সরাসরি নয় সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়, মহিলা অধিদপ্তর, এনজিও ব্যুরো থেকে অনুমোদন নিয়ে কাজ করে। ওয়েন্ড এফবিসিসিআই এর মেম্বার করা হয়েছে। সম্প্রতি ওয়েন্ড এর প্রেসিডেন্ট হিসেবে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কম্বোডিয়ায় বাণিজ্য সফরে গিয়েছি। নারী উদ্যোক্তা শ্রেণির ক্ষমতায়নে ওয়েন্ড কাজ করবে। সারাদেশে নারী উদ্যোক্তা সৃষ্টি, সুষ্ঠুভাবে তাদের ব্যবসা পরিচালনা, সম্প্রসারণে সার্বিক সহায়তা প্রদান, দেশের অর্থনীতিতে নারীদের অবদান রাখাসহ নারীর ক্ষমতায়নে কাজ করবে ওয়েন্ড। ওয়েন্ড অনুমোদন পাওয়ার পর ইতোমধ্যে আমরা বাণিজ্যমন্ত্রী, এসএমই ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক, ইপিবির ভাইস চেয়ারম্যান, বিজিএমই এর প্রেসিডেন্ট এর সঙ্গে সাক্ষাত করেছি। তারা নারী উদ্যোক্তাদের উন্নয়নে সকল ধরণের সহায়তার আশ্বাস দিয়েছেন।

নিউইয়র্ক মেইল: গবেষণা প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে আপনার উঠে আসা। সে সম্পর্কে কিছু বলুন।
ড. নাদিয়া বিনতে আমিন: ১৯৯২ সালে বিয়ে হবার পরপরই চার বন্ধু মিলে ১৯৯৩ সালে রিসার্চ অ্যান্ড কম্পিউটিং সার্ভিসেস প্রাইভেট লিমিটেড (আরসিএস) নামে একটি গবেষণা সংস্থা প্রতিষ্ঠা করি। পরে দেখা গেল দুই বন্ধু চলে গেল। আমি আর এক বন্ধু মিলে এর হাল ধরি। মাত্র ১০ হাজার টাকা দিয়ে আমরা একটি কম্পিউটার ধার নিয়ে প্রতিষ্ঠানটি যাত্রা শুরু করি। সেই কম্পিউটার দিয়ে প্রথম আমরা রিসার্চ এর যাত্রা করি। রিসার্চ যে একটা ব্যবসা এটা মানুষ বুঝতো না। কারণ রিচার্স বলতে মানুষ ভাবতো সায়েন্টিফিক রিসার্চ, মেডিকেল রিসার্চ। সোস্যাল ডেভেলপমেন্টের জন্য যে অনেক রিসার্চ রয়েছে তা জানতো না।

নিউইয়র্ক মেইল: কোন কোন প্রতিষ্ঠানের জন্য গবেষণা করেছেন?
ড. নাদিয়া বিনতে আমিন: আমরা ইউনিসেফ, ইউএসএআইডি এর জন্য রিসার্চ এর কাজ করেছি। এসএমসি’র জন্য কাজ করেছি। বেক্সিমকো, ইটিআরসি, সিএনএন, এইচএএলসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের জন্য মার্কেট রিসার্চের কাজ করেছি। রিসার্চ এর ক্ষেত্রে কি করতে হয়-একটি প্রতিষ্ঠান বলে আমাদের এই এই জিনিস লাগবে, সাবজেক্ট ট্রপিক থাকে যে আমাদের এটার ব্যাপারে তথ্য চাই আমাদের তথ্য দিয়ে সাহায্য করা হোক। আমরা রিসার্চ করে রিপোর্ট দেই। আমরা সোস্যাল ডেভেলপমেন্ট ও মার্কেট রিসার্চ দুটোই করতাম। এ দুই রিসার্চ দুই রকম। কোয়ানটিটিভ রিসার্চ, কোয়ালিটিটিভ রিসার্চ। প্রথম রিসার্চ শুরু করি স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ও ইউনিসেফের যৌথ অর্থায়নে ডায়রিয়ার ওপর। এরপর কাজ করতে করতে আরেকজন বন্ধু এত বেশি কষ্ট অথচ এত কম আয় এ বলে সেও চলে গেল। সে বেশি টাকা আয় করার জন্য কর্মাশিয়াল সেক্টরে চলে গেলে। আমি এ রিসার্চ প্রতিষ্ঠান ধরে রাখলাম। আমি এক নাগাড়ে ৩ বার ইউনিসেফের এলটিএ (লং টার্ম এগ্রিমেন্ট) কাজ করেছি। শুরু থেকে এখন পর্যন্ত এসএমসি এর সঙ্গে কাজ করছি। ইউএসএআইডির প্রোজেক্টেও কাজ করছি।
আগে বছরে আমরা ২০ থেকে ৩০টি রিসার্চ প্রজেক্ট করতাম। বিগত ৮ বছরে আমি তা ৪ থেকে ৫টায় কমিয়ে নিয়ে আসলাম। গত ৪ বছর ধরে বছরে ২টির বেশি প্রজেক্ট করি না। 

 

নিউইয়র্ক মেইল: সম্প্রতি আপনি রিটেল শপের ব্যবসা দিয়েছেন। সেক্ষেত্রে চ্যালেঞ্জ কেমন?
ড. নাদিয়া বিনতে আমিন: ৬ বছর ধরে আমি  তারা নামক রিটেল শপের ব্যবসা করছি। রিটেল ব্যবসা খুবই চ্যালেঞ্জিং।তবে পরিকল্পনা, সততা এবং পরিশ্রম থাকলে যে কোনো কাজেই সফলতা আসে।

নিউইয়র্ক মেইল: আপনার মূল্যবান সময়ের জন্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।
ড. নাদিয়া বিনতে আমিন: ধন্যবাদ।

 

 

নিউইয়র্ক মেইল/বাংলাদেশ/৬ আগস্ট ২০১৮/এসটি/এইচএম

উপরে