শিরোনাম
আগে চারজন দাঁড়াত, এখন একটা মারলে ৪০ জন দাঁড়াবে: ড. ইউনূস প্রযুক্তিগত ত্রুটি, যুক্তরাষ্ট্রে বিমান চলাচল বন্ধ গিনিতে ফুটবল ম্যাচে সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে প্রায় ১০০ নিহত রাশিয়ার ‘হাইব্রিড আক্রমণ’ নিয়ে সতর্কতা জার্মানির ভারতে মসজিদে ‘সমীক্ষা’ চালানো ঘিরে সংঘর্ষ, নিহত ৩ সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর পদত্যাগ করতে ট্রুডোকে নিজ দলের সংসদ সদস্যদের চাপ নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 10 March, 2018 01:41

ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন বিপ্লব কুমার

ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন বিপ্লব কুমার
মেইল রিপোর্ট :

ভারতের পূ্র্বাঞ্চলীয় রাজ্য ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে আজ শুক্রবার শপথ নিয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি বিপ্লব কুমার দেব। 

আড়ম্বরপূর্ণ শপথ অনুষ্ঠানে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহসহ দলটির নেতারা।

এছাড়া ত্রিপুরা বিজেপির জ্যেষ্ঠ নেতা জিষ্ণু দেববর্মা উপমুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন।

গত ১৮ ফেব্রুয়ারি ত্রিপুরায় বিধানসভা নির্বাচন হয়। একসময়ের আরএসএসকর্মী আর বর্তমান রাজ্য সভাপতি বিপ্লবকে সামনে রেখেই নির্বাচন করে বিজেপি। নির্বাচনে বামদের টানা ২৫ বছরের মসনদকে গুঁড়িয়ে দিয়ে ৩৫টি আসন পায় বিজেপি।

আটটি আসন পাওয়া আঞ্চলিক দল ইন্ডিজেনিয়াস পিপলস ফ্রন্ট অব ত্রিপুরার সঙ্গে জোট বেঁধে সরকার গঠন করে বিজেপি। দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকা মানিক সরকারের দল কমিউনিস্ট পার্টি অব ইন্ডিয়া (সিপিআই-এম) পেয়েছে মাত্র ১৬টি আসন।

শপথ নেওয়ার আগে সকালে বিপ্লব বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফোন করেন। 

প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের প্রেস উইং এ তথ্য জানিয়ে বলেছে, ত্রিপুরার উন্নয়নে বাংলাদেশের সহযোগিতা কামনা করেছেন বিপ্লব। তাঁকে সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী।

বিপ্লব রাজ্য বিজেপির দায়িত্ব পান ২০১৬ সালের জানুয়ারিতে। তাঁর পৈতৃক বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ায়। উপজেলার মেঘদাইর গ্রামের হিরুধন দেব ও মিনা রানী দেবের একমাত্র ছেলে বিপ্লব। ১৯৭১ সালে তাঁর মা-বাবা ত্রিপুরা চলে যান। তাঁরা সেখানেই স্থায়ী বাসিন্দা হন। বিপ্লবের অনেক আত্মীয়স্বজন কচুয়ায় বসবাস করছেন।

 


নিউইয়র্ক মেইল/ত্রিপুরা/১০ মার্চ ২০১৮/এইচএম

উপরে