শিরোনাম
আগে চারজন দাঁড়াত, এখন একটা মারলে ৪০ জন দাঁড়াবে: ড. ইউনূস প্রযুক্তিগত ত্রুটি, যুক্তরাষ্ট্রে বিমান চলাচল বন্ধ গিনিতে ফুটবল ম্যাচে সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে প্রায় ১০০ নিহত রাশিয়ার ‘হাইব্রিড আক্রমণ’ নিয়ে সতর্কতা জার্মানির ভারতে মসজিদে ‘সমীক্ষা’ চালানো ঘিরে সংঘর্ষ, নিহত ৩ সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর পদত্যাগ করতে ট্রুডোকে নিজ দলের সংসদ সদস্যদের চাপ নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 29 April, 2018 00:58

৭০ বছর আগে পাকিস্তান থেকে আসা উদ্বাস্তুদের ভূমির মালিকানা দিবে ভারত

৭০ বছর আগে পাকিস্তান থেকে আসা উদ্বাস্তুদের ভূমির মালিকানা দিবে ভারত
মেইল রিপোর্ট :

সত্তর বছর আগে ভারতবর্ষ বিভক্তির সময় পাকিস্তান থেকে চলে আসা উদ্বাস্তুদের ভূমির মালিকানার অধিকার মঞ্জুর করেছে ভারতের পশ্চিমাঞ্চলীয় রাজ্য মহারাষ্ট্র। রাজ্য সরকার কয়েকটি জেলায় উদ্বাস্তুদের মালিকানার অধিকার দিয়েছে। 

চলতি সপ্তাহের প্রথম দিকে কর্মকর্তারা জানায়, বাকি উদ্বাস্তুরাও শিগগিরই মালিকানার অধিকার পাবে।

ভারতবর্ষ বিভক্তির সময় হিন্দু ও মুসলিমদের মধ্যকার ভয়াবহ দাঙ্গার প্রেক্ষাপটে পাকিস্তানের সিন্ধু ও পাঞ্জাব প্রদেশ থেকে প্রায় ৩০ লাখ উদ্বাস্তু পালিয়ে ভারতে চলে আসে। মহারাষ্ট্রের উদ্বাস্তুরা সরকারি মালিকানাধীন প্রায় ৩০টি ক্যাম্পে বসবাস করছিল। 

মুম্বাইয়ের পাঁচটি কলোনিতে সিন্ধু ও পাঞ্জাব থেকে আসা প্রায় পাঁচ হাজার পরিবার বাস করে। তাদের বাড়িঘর বিক্রি বা নতুন করে তৈরির অধিকার ছিল সীমিত।

মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফাদনবিশ সাংবাদিকদের বলেন, ছয় দশক ধরে উদ্বাস্তুরা যেসব বাড়িঘরে বাস করছিল, তারা এখন তা বিক্রি, নতুন করে তৈরি ও বন্ধক রাখতে পারবে।

ভারত ১৯৫১ সালের উদ্বাস্তু কনভেনশনে সই করেনি। ওই আইনে উদ্বাস্তুদের অধিকার ও রাষ্ট্রের দায়দায়িত্ব উল্লেখ করা আছে।
ভারতে বর্তমানে দুই লাখের বেশি উদ্বাস্তু বাস করছে। এদের মধ্যে রয়েছে তিব্বতি, শ্রীলঙ্কান, আফগান, বাংলাদেশী ও মিয়ানমারের রোহিঙ্গা। তাদের রক্ষার জন্য ভারতে নিজস্ব কোনো আইনও নেই। 

তবে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সরকার কিছু কিছু উদ্বাস্তু গ্রুপকে সীমিত অধিকার দিচ্ছে। মহারাষ্ট্রের ভূমি মালিকানা দেওয়ার বিষয়টি অনেকাংশেই ছিল সিন্ধি ক্যাম্পের বাড়িগুলোর দুর্দশা। এখানকার বেশিরভাগ বাড়িই বসবাসের উপযোগী ছিল না। 

উপরে