শিরোনাম
সব প্রতিবেশীর সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক চায় বাংলাদেশ: প্রধান উপদেষ্টা বাংলাদেশে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা আরোপে তৎপর ভারতীয় আমেরিকানরা টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরের ঘোষণা সাকিবের প্রথমবারের মতো ইউক্রেনে রাশিয়ার আন্তমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র হামলা কাশ্মীরে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের হামলায় ভারতীয় সেনা নিহত সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর গাজায় ১০০ ট্রাক ত্রাণ লুট করে নিল মুখোশ পরিহিতরা নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 18 March, 2019 02:56

নির্বাচনে জুমার ‘খুতবার নিয়ন্ত্রণ’ চায় বিজেপি

নির্বাচনে জুমার ‘খুতবার নিয়ন্ত্রণ’ চায় বিজেপি
দিল্লি শাহী মসজিদে জুমার নামাজ আদায়ের মনোরম দৃশ্য। ফাইল ছবি
মেইল রিপোর্ট :

আসন্ন নির্বাচনে জেতার জন্য মরিয়া হয়ে ওঠেছে বিজেপি। জনগণের কাছে ভোট চাইতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দিনরাত ছুটে বেড়াচ্ছেন। পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ পরিস্থিতি তৈরি করেও তেমন সুবিধা করা যায়নি। পুরনো যুদ্ধবিমান ব্যবহার করায় উল্টো সমালোচিত হতে হয়েছে মোদিকে।

কংগ্রেসসহ বিরোধীদের প্রবল চাপের মুখে থাকা বিজেপি এবার নতুন আবেদন নিয়ে হাজির হয়েছে নির্বাচন কমিশনে।

মুসলমানদের মসজিদগুলো সরকারি নজরদারির আওতায় আনার দাবি জানিয়েছে ক্ষমতাসীন বিজেপির দিল্লি শাখা। এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশন বরাবর লিখিত আবেদনও করেছে দলটি।

বিজেপির ওই আবেদনে বলা হয়েছে, আগামী নির্বাচন উপলক্ষে দিল্লির মসজিদগুলো সরকারি নজরদারির আওতায় আনা প্রয়োজন। বিশেষত মুসলিম অধ্যুষিত এলাকাগুলোতে মসজিদের যাবতীয় কার্যক্রম পুলিশের উপস্থিতিতে হওয়া উচিত। কারণ জুমার বয়ানে রাজনৈতিক নেতা বা ধর্মীয় ব্যক্তিরা ভোট চাইতে পারেন।

বিজেপির এমন অভিযোগের সমালোচনা চলছে দিল্লিজুড়ে। বিরোধীরা বলছেন, নিশ্চিত পরাজয় জেনে বিজেপি এখন দিশেহারা অবস্থায় আছে। তাই মুসলমানদের ধর্মীয় বিষয়েও তারা হস্তক্ষেপের কথা বলছে।

অথচ অনেক মন্দিরের পরিস্থিতি এখন এমন যে, রীতিমতো সেগুলো বিজেপির নির্বাচনী ক্যাম্পে পরিণত হয়েছে।

নির্বাচন কমিশনের কাছে জানানো আবেদনে আম আদমি পার্টির প্রধান ও দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের বিরুদ্ধেও অভিযোগ করা হয়েছে। কেজরিওয়ালের বিরুদ্ধে অভিযোগ, সংখ্যালঘুদের ধর্মীয় অনূভুতি ব্যবহার করে তিনি ভোটকে বিভক্ত করার চেষ্টা করছেন।

উপরে