শিরোনাম
সব প্রতিবেশীর সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক চায় বাংলাদেশ: প্রধান উপদেষ্টা বাংলাদেশে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা আরোপে তৎপর ভারতীয় আমেরিকানরা টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরের ঘোষণা সাকিবের প্রথমবারের মতো ইউক্রেনে রাশিয়ার আন্তমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র হামলা কাশ্মীরে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের হামলায় ভারতীয় সেনা নিহত সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর গাজায় ১০০ ট্রাক ত্রাণ লুট করে নিল মুখোশ পরিহিতরা নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 5 December, 2019 01:54

ভারতের আলোচিত নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল অনুমোদন

ভারতের আলোচিত নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল অনুমোদন
ভারতীয় মন্ত্রিসভার সদস্যরা, ছবি: সংগৃহীত
মেইল রিপোর্ট :

ভারতের কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় বুধবার বিতর্কিত নাগরিকত্ব বিল অনুমোদিত হয়েছে। আগামী সপ্তাহে এটি সংসদে পেশ করা হবে। 

এই বিলে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ, আফগানিস্তান ও পাকিস্তানে ধর্মীয় পীড়নের শিকার হয়ে ভারতে শরণার্থী  হিসেবে (হিন্দু, পার্সি, শিখ, খ্রিস্টান) আশ্রয় নিতে বাধ্য হওয়া মানুষদেরকে নাগরিকত্ব দেবে সরকার।

তবে এই বিলে প্রতিবেশী দেশগুলো থেকে আসা মুসলমানদের বিষয়ে কোনও কিছু উল্লেখ করা হয়নি। তাই ধর্মের ভিত্তিতে কেন এই ভেদাভেদ, তা নিয়ে ইতোমধ্যে আপত্তি জানিয়েছে কংগ্রেস, তৃণমূল, সিপিআইএমসহ বেশ কয়েকটি বিরোধী দল।

এনআরসির (জাতীয় নাগরিক পঞ্জি) ফলে আসাম ও পশ্চিমবঙ্গে হিন্দুদের মধ্যে প্রবল অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। বিজেপির মতে, এর প্রভাব দেখা গেছে পশ্চিমবঙ্গের উপনির্বাচনে। তাই দ্রুত এটি নিয়ে সংশয় কাটাতে বিলটি আনতে চাচ্ছে দলটি।

সংসদের শীতকালীন অধিবেশনে নাগরিকত্ব বিলটি আসতে পারে অনুমান করে অনেক আগে থেকেই গুয়াহাটিসহ উত্তরপূর্বের সব রাজ্যেই প্রতিবাদ শুরু হয়ে যায়। গত লোকসভায় বিলটি পাশ হলেও রাজ্যসভায় সরকার পক্ষের সংখ্যাগরিষ্ঠতা না থাকায় বিলটি পেশই করা হয়নি।

ফলে লোকসভার মেয়াদ শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই বিলটি খারিজ হয়ে যায়। তখন আসামে বিরোধীদের পাশাপাশি বিজেপি নেতৃত্বাধীন জোটের শরিক দল এনপিপির প্রধান ও মেঘালয়ের মুখ্যমন্ত্রী কনরাড সাংমার নেতৃত্বে বেশ কয়েকটি দল বিলটির বিরোধিতায় নামে।

উপরে