শিরোনাম
সব প্রতিবেশীর সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক চায় বাংলাদেশ: প্রধান উপদেষ্টা বাংলাদেশে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা আরোপে তৎপর ভারতীয় আমেরিকানরা টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরের ঘোষণা সাকিবের প্রথমবারের মতো ইউক্রেনে রাশিয়ার আন্তমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র হামলা কাশ্মীরে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের হামলায় ভারতীয় সেনা নিহত সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর গাজায় ১০০ ট্রাক ত্রাণ লুট করে নিল মুখোশ পরিহিতরা নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 5 December, 2020 01:44

কৃষি আইন বাতিলের দাবিতে অনড় ভারতের কৃষকরা

কৃষি আইন বাতিলের দাবিতে অনড় ভারতের কৃষকরা
মেইল রিপোর্ট :

ভারতের কৃষক সংগঠনগুলির সঙ্গে বৃহস্পতিবার মোদি সরকারের মন্ত্রীদের সাত ঘণ্টারও বেশি ম্যারাথন বৈঠকের পরেও তারা আইন বাতিলের দাবিতে অনড়।

দেশটির সরকার বিতর্কিত কৃষি আইন প্রত্যাহারে রাজি না-হলেও আইনে কিছু সংশোধন করা হতে পারে বলে ইঙ্গিত দিয়েছে। কিন্তু কৃষক সংগঠনের নেতারা জানিয়ে দিয়েছেন, শুধু সংশোধন নয়। বিতর্কিত তিনটি কৃষি আইনই প্রত্যাহার করতে হবে।

বৃহস্পতিবার সুরাহা না হওয়ায় শনিবার ফের বৈঠক হবে। সেখানেই চূড়ান্ত সমাধানসূত্র মিলবে বলে কৃষিমন্ত্রী নরেন্দ্র সিংহ তোমর আশা প্রকাশ করেছেন।

অন্যদকে, কৃষক নেতাদের দাবি, শনিবারই তিন আইন প্রত্যাহার নিয়ে সরকারকে প্রতিশ্রুতি দিতে হবে।

বৃহস্পতিবারের বৈঠকে কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে তিন কৃষি আইনের প্রয়োজনীয়তা কৃষক সংগঠনের নেতাদের সামনে তুলে ধরা হয়। তার আগেই সকালে কৃষক সংগঠনগুলি তিন আইন নিয়ে লিখিত ভাবে তাদের আপত্তি সরকারকে জানিয়েছিল।

বৈঠকে সরকারের পক্ষ থেকে অনেক ক্ষণ ধরে বোঝানোর পরেও কৃষক সংগঠনগুলি তাদের দাবিতে অনড় থাকে। কেন আইন প্রত্যাহার করা উচিত, একে একে সেই যুক্তি তুলে ধরেন কৃষকরা।

বৈঠকে আসার আগেই কৃষিমন্ত্রী তোমর, বাণিজ্যমন্ত্রী পীযূষ গয়ালরা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহর সঙ্গে বৈঠক করে এসেছিলেন।

বৈঠকে কৃষক নেতারা নিজেদের দাবিতে অনড় থাকায় মন্ত্রীরা নিজেদের মধ্যে কিছু আলোচনা করেন। তারা অমিত শাহর সঙ্গে ফোনেও কথা বলেন। তার পরেই আইনে সংশোধনের প্রস্তাব দেয়া হয়।

উপরে