শিরোনাম
আগে চারজন দাঁড়াত, এখন একটা মারলে ৪০ জন দাঁড়াবে: ড. ইউনূস যুক্তরাষ্ট্রে স্কুলে বন্দুক হামলায় নিহত ৩ গিনিতে ফুটবল ম্যাচে সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে প্রায় ১০০ নিহত রাশিয়ার রাসায়নিক প্রতিরক্ষা বাহিনীর প্রধান বোমা হামলায় নিহত ভারতে মসজিদে ‘সমীক্ষা’ চালানো ঘিরে সংঘর্ষ, নিহত ৩ সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর ভূমিকম্পে ভানুয়াতুতে নিহত বেড়ে ১৪ নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 1 October, 2019 16:53

বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি বিজড়িত সিন্ধিয়া ঘাট, ডাকবাংলো

বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি বিজড়িত সিন্ধিয়া ঘাট, ডাকবাংলো
রিয়াজুল হক :

আমাদের বাড়ি গোপালগঞ্জ জেলার মুকসুদপুর উপজেলার গঙ্গারামপুর গ্রামে। বাড়ির ১০০ ফিট দূরত্বে অবস্থিত সিন্ধিয়া ঘাট, ডাকবাংলো। আব্বার কাছে শুনেছি আগে ডাকবাংলোর উপরে ছনের চালা ছিল।আগে যখন নদীর অবস্থা ভালো ছিল, তখন সিন্ধিয়া ঘাটে বড় বড় লঞ্চ, জাহাজ ভীড়তো।

এই সিন্ধিয়া ঘাট, ডাকবাংলোতে সর্বকালের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এসেছেন, বিশ্রাম নিয়েছেন। 

আমার প্রায়ই বাড়ি যাওয়া হয়। বাংলোর বারান্দায় বসি। গ্রামের মুরুব্বিদের কাছে বঙ্গবন্ধুর কথা শুনি। আগে দাদার কাছে শুনতাম।

দাদার কাছেই শোনা, একবার বঙ্গবন্ধু সিন্ধিয়া ঘাট, ডাকবাংলোয় আসলেন। আমার দাদা বঙ্গবন্ধুর মাথা টিপে দিচ্ছিলেন। তিনি বঙ্গবন্ধুকে জিজ্ঞেস করলেন, স্যার এই যে আপনি মানুষের ভালোর জন্য কাজ করতে যেয়ে জেল খাটেন, আপনার তো অনেক কষ্ট হয়। বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, আমি কষ্ট না করলে তোদের দেখবে কে? 

মাঝে মাঝে ভাবি, আমার দাদা কত ভাগ্যবান ছিলেন। বঙ্গবন্ধুকে স্পর্শ করার সুযোগ পেয়েছিলেন।

 

লেখক: উপ পরিচালক, বাংলাদেশ ব্যাংক।

উপরে