শিরোনাম
সব প্রতিবেশীর সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক চায় বাংলাদেশ: প্রধান উপদেষ্টা বাংলাদেশে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা আরোপে তৎপর ভারতীয় আমেরিকানরা টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরের ঘোষণা সাকিবের প্রথমবারের মতো ইউক্রেনে রাশিয়ার আন্তমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র হামলা কাশ্মীরে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের হামলায় ভারতীয় সেনা নিহত সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর গাজায় ১০০ ট্রাক ত্রাণ লুট করে নিল মুখোশ পরিহিতরা নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 6 April, 2018 20:15

মালয়েশিয়ায় পার্লামেন্ট বিলুপ্ত ঘোষণা

মালয়েশিয়ায় পার্লামেন্ট বিলুপ্ত ঘোষণা
মেইল রিপোর্ট :

পার্লামেন্ট ভাঙার ঘোষণা দিয়েছেন মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী নাজিব রাজাক। 

শুক্রবার নিজের পাঁচবছর মেয়াদ শেষ হওয়ার দ্ইুমাস আগেই সাধারণ নির্বাচন আয়োজনের জন্য পার্লামেন্ট ভাঙার ঘোষণা দিলেন নাজিব।

প্রসঙ্গত, দেশটির প্রধানমন্ত্রী নাজিব বর্তমানে রাষ্ট্রীয় কোষাগারের শত শত কোটি ডলার কেলেঙ্কারি এবং জীবনযাত্রার মূল্যবৃদ্ধিতে অত্যন্ত কোণঠাসা অবস্থায় রয়েছেন। তাই অবস্থার উন্নয়নে সাবেক প্রধানমন্ত্রী মাহাথির মোহাম্মদের কাছ থেকে উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়া অভূতপূর্ব এক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে হবে। 

এছাড়া, সাধারণ নির্বাচন অবশ্যই আগস্ট মাসের মধ্যেই হতে হবে। তাছাড়া, মাহাথির মোহাম্মদও নির্বাচনে যোগদানের ঘোষণা দেওয়ায় রাজনীতিতে বেশ টানটান উত্তেজনা সৃষ্টি করেছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।

এদিকে, গত সপ্তাহে মোট আসনের তৃতীয়াংশের বেশি আসনের জন্য নির্বাচনী এলাকার সীমানা পুনর্ব্যবহার করার পরিকল্পনা অনুমোদন করেছে দেশটির পার্লামেন্ট। সমালোচকরা যার বিরোধিতা করে বলছে যে এটি নাশিদকে নির্বাচনে জেতানোর আরেকটি ঘৃণ্য চক্রান্ত ছাড়া আর কিছুই নয়।

এছাড়া, মালয়েশিয়া সরকার দেশটিতে ভুয়া খবর প্রতিরোধে সোমবার সংসদে একটি নতুন আইন অনুমোদন করেছে। এ নতুন আইন অনুযায়ী দেশটিতে কোনও ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান ভুয়া সংবাদ প্রচারে অভিযুক্ত হলে তাদেরকে সর্বোচ্চ ৬ বছরের সাজা প্রদান করা হবে। 

তবে, সরকারের এ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে ঘোর আপত্তি জানিয়েছে দেশটির বিরোধী দলীয় সমালোচকেরা। তারা বলছে যে, সরকারের এ সিদ্ধান্তটি দেশটিতে আসন্ন নির্বাচনের পূর্বে তীব্র রাজনৈতিক অসন্তোষের সৃষ্টি করতে পারে। 

উপরে