শিরোনাম
অর্ন্তবর্তী সরকারের প্রধান চ্যালেঞ্জ রাষ্ট্র সংস্কার ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা বাংলাদেশে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা আরোপে তৎপর ভারতীয় আমেরিকানরা টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরের ঘোষণা সাকিবের যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেপণাস্ত্রে রাশিয়ায় হামলা করল ইউক্রেন কাশ্মীরে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের হামলায় ভারতীয় সেনা নিহত সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর গাজায় ১০০ ট্রাক ত্রাণ লুট করে নিল মুখোশ পরিহিতরা নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 24 June, 2018 12:41

কে হচ্ছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট

কে হচ্ছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট
মেইল রিপোর্ট :

আজ অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট ও পার্লামেন্ট নির্বাচন। রোববার তুরস্কের স্থানীয় সময় সকাল ৮টায় ভোটগ্রহণ শুরু হবে। চলবে বিকেল ৫টা পর্যন্ত। মোট আটটি রাজনৈতিক দল প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে এই নির্বাচনে।

প্রেসিডেন্ট প্রার্থী ছয়জন। তবে মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে বর্তমান প্রেসিডেন্ট  রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোগান এবং কামাল আতাতুর্কের দল সিএইচপির প্রার্থী মুহাররেম ইনসের মধ্যে।

জনমত জরিপে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে এরদোগান এগিয়ে আছেন। তবে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হতে পারে প্রতিপক্ষ প্রার্থীর সঙ্গে।

এদিকে, পার্লামেন্টে সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারাতে পারে ক্ষমতাসীন জাস্টিস অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট পার্টি (একেপি)। নির্বাচনী ইশতেহারে তুরস্ককে দুনিয়ার শীর্ষস্থানীয় প্রতিরক্ষা সামগ্রী রপ্তানিকারক দেশে পরিণত করার অঙ্গীকার করেছে একেপি। বিশ্ব অর্থনীতিতে তুরস্কের অংশীদারিত্ব আরও বাড়ানোর অঙ্গীকার করেছেন এরদোগান। তরুণ প্রজন্মের ভোটারদের কাছে তিনি বেশি জনপ্রিয় বলে স্থানীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে।

২০১৯ সালের ৩ নভেম্বর তুরস্কের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা ছিল। তবে গেলো এপ্রিলে এক বছরেরও বেশি সময় আগে আগাম নির্বাচনের ঘোষণা দেন এরদোয়ান।

গতকাল শনিবার এরদোগান এবং তার প্রধান রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বী ইনসে দুইজনই নির্বাচনের আগে সর্বশেষ নির্বাচনী সমাবেশে সমর্থকদের উদ্দেশ্যে ভাষণ দেন।

এরদোগান সম্পর্কে ইনসে বলেছেন, এরদোগান জয়ী হলে আপনাদের ফোনের কনভারসেশন শোনা হবে, ভয়ের রাজত্ব কায়েম হবে। ইস্তাম্বুলে হওয়া সে সমাবেশে তিনিও আরও বলেন, যদি ইনসে জেতে তাহলে আদালতগুলো তাদের স্বাধীনতা ফিরে পাবে। জয়ের ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই তুরস্কের জরুরি অবস্থা তুলে নেয়ার অঙ্গীকারও ব্যক্ত করেন তিনি।

অপরদিকে বিগত ১১ বছর ধরে থাকা তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোগান ইনসের নেতৃত্বের কোনো গুণাবলি নেই বলে অভিযুক্ত করেন। তিনি কটাক্ষ করে বলেন, বিদ্যালয়ে পদার্থ বিষয় পড়ানো এক জিনিস আর দেশ চালানো আরেক জিনিস। প্রেসিডেন্ট হতে গেলে অভিজ্ঞতা থাকতে হয়।

তুরস্কের জনগণ দেশের দায়িত্ব আগামী পাঁচ বছরের জন্য কার হাতে তুলে দিতে যাচ্ছে জানা যাবে দিন শেষে।

উপরে