শিরোনাম
৮ নভেম্বর লন্ডনে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া! যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরের ঘোষণা সাকিবের জার্মানিতে ইরানের সব কনস্যুলেট বন্ধ ঘোষণা কড়া নিরাপত্তায় নয়াদিল্লির বাংলোয় আছেন শেখ হাসিনা সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর ইরানের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নিলে দাঁতভাঙা জবাব পাবে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র: খামেনি নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 1 July, 2018 13:53

‘সৌদি নারীদের অভিভাবকত্ব আইনে পরিবর্তন আসছে’

‘সৌদি নারীদের অভিভাবকত্ব আইনে পরিবর্তন আসছে’
মেইল রিপোর্ট :

সৌদি আরবে নারীদের জন্য চালু থাকা অভিভাবকত্ব আইনে পরিবর্তন আনা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন দেশটির এক রাজকন্যা। এই পরিবর্তনের নির্দিষ্ট কোনো সময়সীমা উল্লেখ করেননি তিনি।

শুক্রবার আরবি ভাষার দৈনিক পত্রিকা ওকাজকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে সম্ভাব্য এ সংস্কারের কথা জানিয়েছেন দেশটির ক্রীড়া পরিকল্পনা ও উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের আন্ডার সেক্রেটারি রাজকন্যা রিমা বিনতে বন্দর বিন সুলতান আল সৌদ।

তিনি বলেন, সৌদি নারীদের এখন আর চাকরি, গাড়ি চালানো বা পড়াশোনার জন্য অনুমতির দরকার পড়বে না। খবর মিডল ইস্ট মনিটরের।

রক্ষণশীল ও তেলনির্ভর অর্থনীতির দেশ সৌদি আরবে নারীদের জন্য অভিভাবকত্ব আইন প্রচলিত রয়েছে। এই আইন অনুযায়ী, নারীদের ঘরের বাইরে বের হওয়াসহ অন্য কাজের আগে অভিভাবকের অনুমতির প্রয়োজন পড়ে।

গত বছর অর্থনৈতিক নির্ভরতা কমাতে সৌদি যুবরাজ এক সংস্কার পরিকল্পনা ঘোষণা করেন। এর আওতায় মে মাসে প্রথমবারের মতো গাড়ি চালানোর অনুমতি পান নারীরা। তবে অভিভাবকত্ব আইন বহাল থাকায় ওই অনুমতির সুফল পাওয়া নিয়ে সন্দেহ পোষণ করেন অনেকে।

সৌদি রাজকন্যা রিমা জানান, সৌদি সংসদ সুরা কাউন্সিল ও সরকারে থাকা নারীদের মধ্যে অভিভাবকত্ব আইন নিয়ে আলোচনা চলছে। কবে নাগাদ এই আইনে পরিবর্তন আসবে তার সময়সীমা উল্লেখ করেননি তিনি।

তবে শিগগিরই এই পরিবর্তন আসবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি। গাড়ি চালানোর মতো আরও কিছু অধিকার দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন রাজকন্যা রিমা।

সৌদি আরবে কোনো নারীমন্ত্রী নেই। নারীদের যাতায়াত, বিয়ে, এমনকি অস্ত্রোপচারের সময়ও পুরুষের অনুমতি প্রয়োজন হয়। দীর্ঘদিন ধরেই এই আইন বাতিলের দাবি জানিয়ে আসছে সৌদি নারীদের একটি অংশ। তাদের ভাষায় এই আইনের মাধ্যমে তারা দ্বিতীয় শ্রেণীর নাগরিক হয়ে আছে। 

উপরে