শিরোনাম
৮ নভেম্বর লন্ডনে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া! যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরের ঘোষণা সাকিবের জার্মানিতে ইরানের সব কনস্যুলেট বন্ধ ঘোষণা কড়া নিরাপত্তায় নয়াদিল্লির বাংলোয় আছেন শেখ হাসিনা সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর ইরানের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নিলে দাঁতভাঙা জবাব পাবে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র: খামেনি নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 20 July, 2018 01:32

ইরানের সঙ্গে সরাসরি লেনদেনে যাচ্ছে জার্মান, ফ্রান্স ও ব্রিটেন

ইরানের সঙ্গে সরাসরি লেনদেনে যাচ্ছে জার্মান, ফ্রান্স ও ব্রিটেন
ইউরোপীয় দেশগুলোর সঙ্গে ইরানের বৈঠকের দৃশ্য
মেইল রিপোর্ট :

ইরানের সঙ্গে সরাসরি লেনদেনে যাচ্ছে ইউরোপের শক্তিশালী দেশ জার্মানি, ফ্রান্স ও ব্রিটেন। দেশ তিনিট ইরানের সঙ্গে সরাসরি ব্যাংকিং লেনদেন শুরু করার ব্যাপারে চিন্তা ভাবনা করছে বলে তেহরানকে অবহিত করেছে।
 
২০১৫ সালে ছয় জাতিগোষ্ঠীর সঙ্গে সই হওয়া ইরানের পরমাণু সমঝোতা টিকিয়ে রাখার জন্য এটি ইউরোপের পক্ষ থেকে প্রথম বাস্তবসম্মত পদক্ষেপ বলে মনে করা হচ্ছে।

একাধিক ইউরোপীয়ান কর্মকর্তার বরাত দিয়ে ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল জানিয়েছে, ফ্রান্স, ব্রিটেন এবং জার্মান সরকার ইরানের কেন্দ্রীয় ব্যাংক বা আইসিবি'র সঙ্গে একাউন্ট খোলার বিষয়ে চেষ্টা চালাচ্ছে এবং তেহরান ও তাদের জাতীয় ব্যাংকগুলোর মধ্যে সরাসরি লেনদেন প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে করণীয় প্রক্রিয়া শুরু করেছে।

ত্রি দেশীয় কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, সম্প্রতি অস্ট্রিয়ার রাজধানী ভিয়েনায় ইরান, ফ্রান্স জার্মানি এবং ব্রিটেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তাদের মধ্যে বৈঠকে তেহরানের কাছে এসব পরিকল্পনা পেশ করা হয়েছে। এসব প্রচেষ্টা বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া বের করতে এখনো আলোচনা চলছে বলেও তারা জানিয়েছেন।

ইউরোপের এসব প্রচেষ্টা যদি সত্যিকার অর্থে বাস্তবায়িত হয় তা হবে পরমাণু সমঝোতা টিকিয়ে রাখার জন্য তাদের পক্ষ থেকে নেয়া প্রথম বাস্তবসম্মত পদক্ষেপ।

এর ফলে মার্কিন অর্থনৈতিক ব্যবস্থাকে পাশ কাটিয়ে ইউরোপের কোম্পানিগুলো ইরানের কাছে সরাসরি অর্থ স্থানান্তর করার সুযোগ পাবে।

এছাড়া অস্ট্রিয়া এবং সুইডেনও একই ধরনের পদক্ষেপ নেয়ার ব্যাপারে চিন্তাভাবনা করছে বলে ওই কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। তেহরান এবং ওয়াশিংটনের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায় নি।

উপরে