শিরোনাম
আগে চারজন দাঁড়াত, এখন একটা মারলে ৪০ জন দাঁড়াবে: ড. ইউনূস যুক্তরাষ্ট্রে স্কুলে বন্দুক হামলায় নিহত ৩ গিনিতে ফুটবল ম্যাচে সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে প্রায় ১০০ নিহত রাশিয়ার ‘হাইব্রিড আক্রমণ’ নিয়ে সতর্কতা জার্মানির ভারতে মসজিদে ‘সমীক্ষা’ চালানো ঘিরে সংঘর্ষ, নিহত ৩ সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর ব্রাজিলে বাস দুর্ঘটনায় ৩৮ জনের মৃত্যু নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 12 January, 2019 01:31

সিরিয়া থেকে মার্কিন বাহিনীর সামরিক সরঞ্জামাদি সরানো শুরু

সিরিয়া থেকে মার্কিন বাহিনীর সামরিক সরঞ্জামাদি সরানো শুরু
মেইল রিপোর্ট :

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সৈন্য প্রত্যাহারের ঘোষণার পর সিরিয়া থেকে মার্কিন সেনাবাহিনীর সামরিক সরঞ্জামাদি সরিয়ে নেয়া শুরু হয়েছে। 

প্রত্যাহার প্রক্রিয়ার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট এক প্রশাসনিক কর্মকর্তা জানিয়েছেন। 

তবে নিরাপত্তার কারণে তিনি জানাননি যে এগুলো কী ধরনের সামরিক সরঞ্জামাদি  এবং বিমান নাকি স্থলযানে করে সরানো হয়েছে।

সিরিয়ার কোন অঞ্চল থেকে এই সামরিক সরঞ্জামাদি  সরানো হয়েছে সেটাও জানাননি তিনি। যদিও ধারণা করা হচ্ছে যে সিরিয়ার উত্তরাঞ্চলে অবস্থানরত মার্কিন সামরিক সরঞ্জামাদিই  প্রথমে সরিয়ে নেয়া হবে বলে জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের গণমাধ্যমটি।

এদিকে যুক্তরাষ্ট্র নেতৃত্বাধীন জোটের মুখপাত্র কর্নেল শন রাইয়ান শুক্রবার এক বিবৃতিতে বলেন, সিরিয়া থেকে আমাদের ইচ্ছাকৃত প্রত্যাহার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। কিন্তু এই বিষয়ে বিস্তারিত কোনও তথ্য তিনি জানাননি।

এর আগে কর্মকর্তারা সিএনএন’কে জানিয়েছিলেন, সামরিক সরঞ্জামাদি সরিয়ে নেয়া সংক্রান্ত আলোচনাটি ট্রাম্পের ইচ্ছাধীন। যদিও তাৎক্ষণিক কোনও সৈন্য সিরিয়া থেকে সরিয়ে নেয়া হবে না বলে মনে করছেন তারা।

এমনকি পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও এবং জাতীয় নিরাপত্তা বিষয়ক উপদেষ্টা জন বল্টনের মতো জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তারা সিরিয়া থেকে সৈন্য সরানোর নেয়ার সময় সম্পর্কে কিছু বলতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন।

প্রেসিডেন্টের সিরিয়া থেকে সৈন্য প্রত্যাহারের সিদ্ধান্তের বিষয়ে ট্রাম্প ও জনগণের পরবর্তী মতামত জানতে চায় বলে জানিয়েছে দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়। বল্টনের কথাতেই এমন ইঙ্গিতই পাওয়া যায়। তিনি বলেছেন, এখনও কিছু দিনের জন্য সৈন্যরা সেখানে থাকতে পারে।

উপরে