শিরোনাম
আগে চারজন দাঁড়াত, এখন একটা মারলে ৪০ জন দাঁড়াবে: ড. ইউনূস যুক্তরাষ্ট্রে স্কুলে বন্দুক হামলায় নিহত ৩ গিনিতে ফুটবল ম্যাচে সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে প্রায় ১০০ নিহত রাশিয়ার ‘হাইব্রিড আক্রমণ’ নিয়ে সতর্কতা জার্মানির ভারতে মসজিদে ‘সমীক্ষা’ চালানো ঘিরে সংঘর্ষ, নিহত ৩ সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর ব্রাজিলে বাস দুর্ঘটনায় ৩৮ জনের মৃত্যু নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 21 March, 2019 19:46

মুসলিম দেশগুলোকে জরুরি বৈঠকে বসতে তুরস্কের আহ্বান

মুসলিম দেশগুলোকে জরুরি বৈঠকে বসতে তুরস্কের আহ্বান
মেইল রিপোর্ট :

নিউজিল্যান্ডে দুটি মসজিদে হামলা এবং ইসলামোফোবিয়ার ভিত্তিতে ক্রমবর্ধমান সহিংসতার বিষয়ে আলোচনার জন্য অর্গানাইজেশন অব ইসলামিক কোঅপারেশনের (ওআইসি) সদস্য দেশগুলোর পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের একটি জরুরি বৈঠকে বসতে আহ্বান জানিয়েছে তুরস্ক।

বৃহস্পতিবার প্রকাশ করা একটি বিবৃতিতে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় একথা জানায় বলে জানিয়েছে কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল জাজিরা। এতে বলা হয়, আগামী শুক্রবার ইস্তাম্বুলে অনুষ্ঠেয় এই বৈঠকে সভাপতিত্ব করবেন তুর্কি পররাষ্ট্রমন্ত্রী মেভলুত কাভুসোগলু।

বিবৃতিটিতে বলা হয়, বিশেষ করে ১৫ মার্চ নিউজিল্যান্ডে দুটি মসজিদকে লক্ষ্য করে চালানো সন্ত্রাসী হামলা, বর্ণবাদ ও বিদেশিদের সম্বন্ধে অহেতুক ভয় এবং ইসলামোফোবিয়ার ভিত্তিতে ক্রমবর্ধমান সহিংসতা নিয়ে আলোচনার জন্য ওআইসি সামিট চেয়ার হিসেবে তুরস্ক এই বৈঠকের আহ্বান জানাচ্ছে।

ওআইসির সদস্য দেশগুলোর প্রতিনিধির পাশাপাশি জাতিসংঘ, ইউরোপিয় ইউনিয়ন এবং অর্গানাইজেশন ফর সিকিউরিটি অ্যান্ড কো-অপারেশন ইন ইউরোপের (ওএসসিই) প্রতিনিধিকে বৈঠকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে তুরস্কের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিটিতে।

গত শুক্রবার নিউজিল্যান্ডের ক্রাইস্টচার্চ শহরে আল নূর এবং লিনউড মসজিদে পরপর হামলা করে ৫০ জনকে নিহত এবং ৫০ জনকে আহত করেছেন ব্রেনটন ট্যারেন্ট নামের এক ২৮ বছর বয়সী অস্ট্রেলীয় নাগরিক। হামলার ৩৬ মিনিট পর তাকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয় স্থানীয় পুলিশ।

নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী জাসিন্ডা আরডার্ন এটাকে সন্ত্রাসী হামলা বলে উল্লেখ করেন। পরে তিনি দেশটির সংসদের একটি বিশেষ অধিবেশনে বলেন, মসজিদে হামলাকারীকে সর্বোচ্চ শাস্তি ভোগ করতে হবে। তিনি নিজে অনেক কিছু ভাবতে পারেন কিন্তু কুখ্যাতি ছাড়া আর কিছুই পাননি।

তার এই ঘৃণ্য কাজের জন্য আমি কখনোই তার নাম মুখে নেবো না বলেও উল্লেখ করেন নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী।

উপরে