শিরোনাম
সব প্রতিবেশীর সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক চায় বাংলাদেশ: প্রধান উপদেষ্টা যুক্তরাষ্ট্রে প্রথমবারের মতো শিশুর শরীরে ‘বার্ড ফ্লু’ শনাক্ত টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরের ঘোষণা সাকিবের ‘তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে’— ইউক্রেনের সাবেক সেনাপ্রধান কাশ্মীরে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের হামলায় ভারতীয় সেনা নিহত সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর বাংলাদেশে যাওয়ার পরিকল্পনা করছেন ব্রিটেনের রাজা তৃতীয় চার্লস নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 28 June, 2019 01:23

ট্রাম্প ও পুতিনের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন এরদোগান

ট্রাম্প ও পুতিনের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন এরদোগান
মেইল রিপোর্ট :

জাপানের ওসাকায় শুক্রবার থেকে শুরু হওয়া জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রাশিয়ার প্রধানমন্ত্রী ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকে মিলিত হবেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যিপ এরদোগান।

জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নিতে বৃহস্পতিবার জাপান রওয়ানা হওয়ার আগে আঙ্কারায় সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এরদোগান এ কথা জানান। 

এরদোগান বলেন, সামিট চলাকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রাশিয়ার প্রধানমন্ত্রী ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। তাদের কাছে আমি সিরিয়ার বিষয়টি উপস্থাপন করব।

সিরিয়ার ইদলিব ও মানবিজে পিকেকে সন্ত্রাসীদের তুর্কি বিরোধী কার্যক্রম সম্পর্কে তাদের অবহিত করব।

জাপানের ওসাকায় কাল থেকে শুরু হওয়া জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনে বিশ্বের ২৭টি দেশ ও জাতিসংঘসহ ১০টি আন্তর্জাতিক সংস্থার নেতারা অংশ নেবেন। ইতিমধ্যে সম্মেলনে অংশ নিতে বিশ্ব নেতারা জাপানের পথে রয়েছেন। বৃহস্পতিবার সকালেই জাপানের কানসাই বিমানবন্দরে পৌঁছেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। অন্যদিকে, জাপানের পথে রয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।

প্রসঙ্গত, সিরিয়ার মানবিজ ও উত্তর ইরাকের সীমান্তজুড়ে তুরস্কের সঙ্গে কুর্দিস্তান ওয়ার্কাস পার্টির (পিকেকে) বিরোধ চলছে। ১৯৭৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকেই পিকেকে তুরস্কের সঙ্গে কয়েক দশক ধরে রক্তাক্ত অভিযান চালিয়েছে আসছে। পিকেকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছে তুরস্ক, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন।

পিকেকে জুলাই ২০১৩ সালে সশস্ত্র আন্দোলন শুরু করে। সেই সময় থেকে পিকেকের আক্রমণে নারী ও শিশু সহ প্রায় ১,২০০ নিরাপত্তা কর্মী ও বেসামরিক লোকের মৃত্যুর জন্য দায়ী করা হয়। প্রায় ৪ হাজারের অধিক নিরাপত্তা কর্মী এবং ২ হাজার জন বেসামরিক নাগরিক আহত হয়েছেন।

উপরে